নেহেরুর মৌলিক ভারতীয়ত্বই মােদির পথ প্রদর্শক বলে মনে করা হচ্ছে। মােদির নয়া ভারতের স্লোগান নেহরুর ভারতীয়ত্বকেই অনুসরণ করছে।
দেশ ও জাতির উন্নয়নের প্রশ্নে কোনও ধরনের সমঝােতা নয়, মতাদর্শাগত ভিন্নতা সেখানে গৌণ। রাজনীতি অপেক্ষা করতে পারে, কিন্তু উন্নয়ন নয়।
কৃষি আইনের বিরুদ্ধে কৃষকদের ক্ষোভ ক্রমশ তীব্র হচ্ছে। বিরােধী দলগুলিকৃষকদের পাশে দাঁড়িয়েছে।১৬ টি রাজনৈতিক দল কেন্দ্রের বিরুদ্ধে কৃষক বিক্ষোভকে সমর্থন করছে।
পুরুলিয়া জেলায় গড়ে উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়,ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,মেডিকেল কলেজ ছাড়াও একাধিক পলিটেকনিক এবং ডিগ্রী কলেজ। রাস্তাঘাটের ও ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
২০০৫ সালে বিহার দারিদ্রতম রাজ্যের তকমা পেয়েছিল। এখনও তা অব্যাহত, নীতিশ কুমারের মডেল নিয়ে প্রশ্ন করা হয়নি।
শনিবার দমদমে দলীয় প্রার্থী সৌগত রায়ের সমর্থনে নির্বাচনী জনসভা থেকে উন্নয়ন প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদিকে কটাক্ষ করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, গুজরাতের মতাে ১৭টা বন্দর থাকলে বাংলায় ডায়মন্ড বানাতাম।