সম্পাদকীয়

নোবেলজয়ীর প্রস্তাব

ভারতকে যদি কেসস্টাডি হিসাবে ধরা যায় তাহলে বলতে হবে কোভিড ১৯ মোকাবিলা ও পরিযায়ী শ্রমিকদের ঘরে ফেরানোর মত সব বিষয়েই আমাদের রাজনৈতিক সমাজ বিভ্রান্ত।

রেশন সংকট

এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক ব্যাপার, যে হিংসা এতদিন গ্রামীণ বাংলায় সীমাবদ্ধ ছিল তা এখন এক কঠিন মুহুর্তে সরকারি বণ্টন ব্যবস্থা অর্থাৎ রেশন ব্যবস্থার ওপর আছড়ে পড়েছে।

কিছুটা স্বস্তি মিলল

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্প্রতি ঘোষণা করেছেন রাজ্যের গ্রিন জোনভুক্ত জেলাগুলিতে প্রাইভেট বাস চলবে। কিন্তু ২০ জনের বেশি যাত্রী বহন করা যাবে না।

করোনা ও ট্রাম্প

২০২০-এর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ৬ মাস আগে এই প্রথম ট্রাম্প নভেম্বরের নির্বাচনে তাঁর জয়লাভের সম্ভানার সঙ্গে বেজিংকে যুক্ত করলেন।

ধাক্কা খেল পাকিস্তান

ছয় মাস আগে ৩৭০ ধারা বাতিল ও কাশ্মীরের মর্যাদার পরিবর্তনের পর পাকিস্তানের তৎপরতা ব্যুমেরাং হয়ে ফিরল।

বাঙালি শ্রমিক বিতাড়ন

গায়ে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী তকমা সেঁটে দিয়ে বেঙ্গালুরুতে কর্মরত পশ্চিমবঙ্গের শ্রমিকদের তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। বাসস্থান ভেঙে দেওয়ার পর তাঁরা পথে বসেছে।

সম্পর্কের টানাপোড়েন

দ্রাবিড় মুন্নেত্রা কাঝাগাম (ডিএমকে)-এর সঙ্গে জোটবন্ধন ছিন্ন করে ভারতীয় কংগ্রেস তামিলনাড়ুতে আরেকবার হারাকিরি করতে চলেছে।

মােদি ম্যাজিক উধাও

বিজেপি একই ভুল বারবার করছে, যে ভূল কংগ্রেসের মজ্জাতেও রয়েছে। সেটা হল অতিরিক্ত কেন্দ্রীকরণ।

মাথা নত করুন

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় খুব সাহসের সঙ্গে দেশজুড়ে বিবাদের দুই ইস্যুতে একগুঁয়েমি মনােভাব ত্যাগ করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে আহ্বান জানিয়েছেন।

বিজেপির কেরামতি

যেখানে পক্ষে জনাদেশ নেই সেখানে কী করে তা ছিনিয়ে নিতে হয়, কর্ণাটক বিজেপি তার আদর্শ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।