বঙ্গ

অচেনা মুখ দেখলেই মুখে কুলুপ সীমান্ত বাসীর

পুলিশ এবং বিএসএফের কড়া নজরদারির ফলে পাচারকাজ চালাতে বেশ কিছু সময় অসুবিধার মধ্যে পড়তে হয় পাচারকারীদের। এর মধ্যে পাচারকারীরা বহিরাগত হওয়ায় খুব সহজেই ধরা পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই পুলিশ-প্রশাসনের নজর এড়াতে এক নতুন পন্থা অবলম্বন করেছে পাচারকারীরা।

ভোট শুরু বাংলায়, পরিস্থিতি অশান্ত

বিজেপি এবং তৃণমূল কর্মীরা একে অপরের দিকে পাথর ও বোমা নিক্ষেপ করতে শুরু করলে র‍্যাপিড অ্যাকশন ফোর্স(র‍্যাফ) নামানো হয় এবং তাঁরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য কাঁদানে গ্যাস ছোঁড়ে।

ফিরে গেলেন কালি মেখে

বাংলাদেশ ভারতের সবচাইতে কাছের দেশ,তার সঙ্গে সম্পর্ক মধুর।তাই বলে সেই দেশের কোনও নাগরিক প্রচ্ছন্নভাবে অপরদেশের রাজনৈতিক কাজে নিজেকে নিয়োজিত করবেন তা অনুচিত বলেই মেনে নেওয়া যায় না।

‘জমির আল’, ‘উঠোন’ ভাড়া দিয়ে সীমান্তে রমরমিয়ে চলছে পাচার কাজ

শহর কলকাতা বা তার পাশ্ববর্তী এলাকায় ব্যবসা চালানাের জন্য ফুটপাথ বিক্রির কথা শােনা যায়। এককালীন কিছু টাকা দেওয়ার পর প্রত্যেক মাসে বা প্রতিদিনই দিতে হয় টাকা। কিন্তু গ্রামের দিকে জমির সীমানায় আল নিয়ে ব্যবসার কথা শুনলে হয়তাে অনেকেই অবাক হবেন।

ফিরদৌসকে দেশে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ বাংলাদেশ হাইকমিশনের

বাংলাদেশি অভিনেতা ফিরদৌসের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থীর হয়ে ভোটপ্রচারকে কেন্দ্র করে যে অশান্তির সৃষ্টি হয়েছিল তাতে ইতি টানল বাংলাদেশ ডেপুটি হাই কমিশন।

ইস্টবেঙ্গলের শতবর্ষ অনুষ্ঠান উজ্জ্বল করতে বিশেষ কমিটি

ইস্টবেঙ্গল ক্লাব এবারে শতবর্যে পা দিয়েছে। সারাবছর ধরেই নানা অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে শতবর্ষ অনুষ্ঠানের আয়ােজন করা হবে। শতবর্য অনুষ্ঠানের জন্যে একটি বিশেষ কমিটি তৈরি করা হচ্ছে।

কর্মসংস্থানকে অগ্রাধিকার

বাংলার মানুষ মনে করেন, ক্ষমতাসীন দল কর্মসংস্থানকেই সর্বাধিক গুরত্ব দিক

বড়লােক হওয়ার ফাঁদে পা দিয়ে সর্বস্বান্ত সীমান্তের বেকার যুবকরা

নতুন এক ছলনায় অল্পদিনে বড়লােক করে দেওয়ার প্রলােভন দেখিয়ে প্রান্তিক এলাকায় থাকা মানুষগুলির সর্বস্ব হরণ করে সর্বস্বান্ত করছে এক চক্র। সীমান্তবর্তী এলাকায় বসবাসকারী চাকরিজীবী ও বেকার যুবকদের প্রলােভন ফাঁদে ফেলে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে অন্যত্র পালিয়ে যাচ্ছে তারা।

‘ফিরদৌস কেন ভোট প্রচারে?’ বাংলাদেশি অভিনেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা চায় বিজেপি

বাংলাদেশি হয়ে ফিরদৌস ভারতীয় কোনও রাজনৈতিক দলের হয়ে ভারতীয় নির্বাচনের জন্য প্রচার করতে পারেন না,দাবি বিজেপির।

‘বাংলা শন’ বা ‘বঙ্গাব্দ’র উৎপত্তি

বাংলার ক্যালেন্ডার বা বঙ্গাব্দ সম্রাট আকবর তাঁর জ্যোতিষী আমির ফাতেহুল্লাহ শিরাজী-কে দিয়ে শুরু করেছিলেন। কিন্তু রাজা শশাঙ্ক'র সময়কালের (৭ম শতাব্দী) দুটো মন্দিরের গায়ে বঙ্গাব্দ পাওয়া যায়, যা কিনা আকবরের সময়ের অনেক আগে।