এ বার দার্জিলিঙে তৈরি হল মুখ্যমন্ত্রীর শাখা সচিবালয় পাহাড়ে মুখ্যমন্ত্রীর দফতর তৈরির কথা আগেই ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
স্বাভাবিকভাবে মা বেঁচে থাকলে মেয়ের এই সাফল্যে তিনি যে খুশি হতেন, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। মিতালীদেবীর বাবা থাকেন ৯২ নম্বর ওয়ার্ডের পল্লিশ্রীতে।
মমতা অনেক দিন আগেই মহিলাদের প্রার্থী করেছেন অনেক বেশি সংখ্যায়। বস্তুত, সংসদেও লোকসভা ও রাজ্যসভায় তৃণমূল সাংসদের সংখ্যা নেহাত কম নয়।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বৈঠকে ডেকেও তাকে কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না।এ ধরনের বৈঠকে থাকা অর্থহীন।তিনি না বললেও রাজনৈতিক মহলের একাংশ এমনটাই মনে করছে।
তাপস দেবনাথ বলেন, 'বাবার চিকিৎসার জন্য রাজ্য সরকার সবরকম ব্যবস্থা করেছে। এরপর রাজ্যপালের তরফ থেকে এমন সহযোগিতা পাওয়ায় আমরা খুশি।'
ন্যূনতম শর্ত পূরণ করা সম্ভব হয়নি। সে কারণে এবারও কলকাতা পুরসভা চলবে বিরোধী দলনেতা ছাড়াই। তবে এবারই প্রথম নয়, এই নিয়ে পরপর দু’বার।
মেলার সময়ে সতর্ক থাকেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও। আর এইসব বিষয়ে কড়া নজর থাকে খোদ মুখ্যমন্ত্রীর। প্রতিবছর গঙ্গাসাগর মেলার আগেই ড্রেজিং।
আগামী পাঁচ বছরে শিল্পের উন্নয়ন আরও ত্বরাণ্বিত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। কেউ চাইছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের সঙ্গে বড় শিল্পের কথাও ভাবা হোক।
রাজীব ফের তৃণমূলে যোগদান করেন।তিনি ত্রিপুরায় তৃণমূল কংগ্রেসের বিস্তারে রয়েছেন।রাজীব ব্যানার্জির নিরাপত্তা প্রত্যাহার করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।
১২৭ নম্বর ওয়ার্ডে রীনা ভক্ত পরাজিত হয়েছেন ৯১৪ ভোটে। কলকাতা পুরসভার ১২৮ নম্বর ওয়ার্ডে রত্না রায় মজুমদার ১০১৯ ভোটে পরাজিত হয়েছেন।