ভেঙে ফেলা হচ্ছে মন্দারমণি এবং তৎসংলগ্ন অঞ্চলের হোটেল, লজ, রিসর্ট, হোম স্টে মিলিয়ে প্রায় ১৪০টি আবাসস্থল। পর্যটকদের মাথায় হাত, পেটে হাত কর্মচারীদের। কাজ চলে যেতে চলেছে অসংখ্য মানুষের! ফলে বাড়ছে দুশ্চিন্তা।
গত ১১ নভেম্বর কোস্টাল রেগুলেটেড জোন(সিআরজেড) ম্যানেজমেন্ট অথরিটির জেলা কমিটি এই নির্দেশ দেয়। পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি নির্দেশ দেন, আগামী ২০ নভেম্বরের মধ্যে ওই সমস্ত হোটেল-রিসর্ট ভেঙে ফেলতে হবে। প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই হোটেলগুলো মূলত বেআইনিভাবে কোস্টাল রেগুলেশন জোনে গড়ে তোলা হয়েছিল। উপকূলবিধি না মেনে তৈরি হওয়ার জেরে ২০২২ সালে ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইবুনাল ওই হোটেলগুলো ভেঙে ফেলার আদেশ দেয়।
ভেঙে ফেলার নির্দেশ পাওয়া হোটেলের তালিকার মধ্যে রয়েছে দাদনপাত্রবাড়ের ৫০টি হোটেল, সোনামুইয়ের ৩৬টি হোটেল, মন্দারমণির ৩০টি হোটেল, সিলামপুরের ২৭টি হোটেল এবং দক্ষিণ পুরুষোত্তমপুরের একটি লজ।
এই ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি জানান, ‘নোটিশ দেওয়া হয়েছে। ২০ নভেম্বর একটি দিনও ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। এই মুহূর্তে এর বেশি কিছু বলব না