• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

নিউ ইয়র্কে অবস্থিত বাংলাদেশের কনসুলেটে ঢুকে বঙ্গবন্ধুর ছবি ছিঁড়ে তছনছ করল বিক্ষোভকারীরা

নিউ ইয়র্ক, ৬ আগস্ট –       মুজিবর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত মূর্তি থে্কে শুরু করে সমস্ত কিছুই ধূলিসাৎ করা হয়েছে বাংলাদেশে। এবার একইরকম অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতির ছ‍বি দেখা গেল নিউ ইয়র্কে। জানা গিয়েছে, নিউ ইয়র্কে অবস্থিত বাংলাদেশের কনসুলেটে ঢুকে পড়ে বঙ্গবন্ধুর ছবি ছিঁড়ে দিয়েছে প্রতিবাদীরা। দূতাবাসের কর্মীরা ‍বাধা দিলেও তা উপেক্ষা করেই তাণ্ডব চালায় বিক্ষোভকারীরা।   সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা  গিয়েছে,     নিউ ইয়র্কের বাংলাদেশি দূতাবাসে ঢুকে পড়েছে ‍বেশ কিছু প্রতিবাদী। অনেকের হাতে ছিল বাংলাদেশের পতাকা। বিক্ষোভকারীদের মাথায় ছিল জাতীয় পতাকার রঙের টুপি। দূতাবাসের কর্মীদের নিষেধ সত্ত্বেও জোর করে কনসুলেটের ভিতরে ঢুকে পড়ে কার্যত তাণ্ডব চালায় বিক্ষোভকারীরা। দেওয়াল থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি নামিয়ে ছিঁড়ে ফেলে। বেশ কিছু জিনিসপত্রও সরিয়ে ফেলতে দেখা যায়। পরিস্থিতি শান্ত করতে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলতে যান দূতাবাসের আধিকারিকরা। তাতেও দমানো যায়নি বিক্ষোভকারীদের। প্রতিটি ঘরে ঢুকে তছনছ করে ‍বিক্ষোভকারীরা। প্রশ্ন উঠছে, বাংলাদেশের দূতাবাসে কেন পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দেওয়া হয়নি? সরকারবিরোধী বিক্ষোভে গোটা বাংলাদেশ যখন উত্তাল, তখন কেন বিক্ষোভ আটকাতে বাড়ানো হয়নি নিরাপত্তা? Advertisement Advertisement Advertisement

নিউ ইয়র্ক, ৬ আগস্ট       মুজিবর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত মূর্তি থে্কে শুরু করে সমস্ত কিছুই ধূলিসাৎ করা হয়েছে বাংলাদেশে। এবার একইরকম অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতির ছ‍বি দেখা গেল নিউ ইয়র্কে। জানা গিয়েছে, নিউ ইয়র্কে অবস্থিত বাংলাদেশের কনসুলেটে ঢুকে পড়ে বঙ্গবন্ধুর ছবি ছিঁড়ে দিয়েছে প্রতিবাদীরা। দূতাবাসের কর্মীরা ‍বাধা দিলেও তা উপেক্ষা করেই তাণ্ডব চালায় বিক্ষোভকারীরা।


  সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা  গিয়েছে,     নিউ ইয়র্কের বাংলাদেশি দূতাবাসে ঢুকে পড়েছে ‍বেশ কিছু প্রতিবাদী। অনেকের হাতে ছিল বাংলাদেশের পতাকা। বিক্ষোভকারীদের মাথায় ছিল জাতীয় পতাকার রঙের টুপি। দূতাবাসের কর্মীদের নিষেধ সত্ত্বেও জোর করে কনসুলেটের ভিতরে ঢুকে পড়ে কার্যত তাণ্ডব চালায় বিক্ষোভকারীরা। দেওয়াল থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি নামিয়ে ছিঁড়ে ফেলে। বেশ কিছু জিনিসপত্রও সরিয়ে ফেলতে দেখা যায়। পরিস্থিতি শান্ত করতে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলতে যান দূতাবাসের আধিকারিকরা। তাতেও দমানো যায়নি বিক্ষোভকারীদের। প্রতিটি ঘরে ঢুকে তছনছ করে ‍বিক্ষোভকারীরা।

প্রশ্ন উঠছে, বাংলাদেশের দূতাবাসে কেন পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দেওয়া হয়নি? সরকারবিরোধী বিক্ষোভে গোটা বাংলাদেশ যখন উত্তাল, তখন কেন বিক্ষোভ আটকাতে বাড়ানো হয়নি নিরাপত্তা?

Advertisement

Advertisement

Advertisement