রবিবারই জানা গিয়েছিল, চিত্তরঞ্জন শিশু সেবা সদনে ২৪ জন ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মী করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। সেই সংখ্যাটাই পরে বেড়ে ৩৬ হয়ে যায়।
কলকাতাতেই দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়াল তিন হাজার। পাল্লা দিয়ে অস্বাভাবিক হারে সংক্রমণ বাড়ছে মহানগরী সংলগ্ন হাওড়া, হুগলি, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায়।
হঠাৎই হাসপাতালের একটি লিফটের কাছে এসে দাঁড়িয়ে পড়েন তাঁরা। লিফটটি নীচে ছিল না। এবং উপরের দিকেও ওঠেনি। তাঁদের একটু সন্দেহ হয়।
অসমে এনআরসির কবলে পড়ে যে লাখ মানুষের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, তাঁদের মধ্যে থেকে লাখ হিন্দুকে আশ্রয় দিতেই এমন আইন আনা হয়েছে।
এনআরএসের ঘটনার আঁচ ছড়িয়ে পড়েছে গােটা বাংলায়। জুনিয়র ডাক্তারদের লাগাতার কর্মবিরতির ডাকে শিকেয় উঠেছে রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা।
এনআরএস কাণ্ডে গুরুতর জখম পরিবহ মুখােপাধ্যায়ের শারীরিক অবস্থা এখন স্থিতিশীল। ক্রমশ সুস্থ হয়ে উঠছেন এই জুনিয়ার চিকিৎসক।