আর হাতে মাত্র কয়েকমাস দেরি পশ্চিমবাংলার একুশে বিধানসভা নির্বাচন হতে। সম্ভবত ফেব্রুয়ারি কিংবা মার্চেই ঘােষণা হতে পারে ভােটের দিনক্ষণ।
প্যানেলে যারা রয়েছেন তারা শুধুই তাদের মতামত জানাবেন আদালতের সামনে। তারা বিচার করবেন না। কৃষি আইন নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা তাদের দেওয়া হয়নি।
সাধারণতন্ত্র দিবসে দিল্লির সিঙ্ঘু সীমান্ত থেকে রাজধানীতে প্রবেশ করে মেগা ট্রাক্টর র্যালির আয়ােজন করেছে কৃষকরা।
বন্দুকবাজের হাতে গুলি খেয়ে খুন হতে হল আফগানিস্তানের সুপ্রিম কোর্টের দুই মহিলা বিচারপতিকে।
সেপ্টেম্বরে সংসদে পাশ হওয়া তিন কৃষি আইনের বিরুদ্ধে প্রচুর মামলা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। সেই মামলাগুলি একত্রিত করে শুনানি চলছে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে।
কৃষক আন্দোলন নিয়ে উদ্বিগ্ন সুপ্রিম কোর্ট। দেড় মাস পরও আন্দোলন নিয়ে সমাধান সূত্র না বের হওয়ায় কৃষি আইনের বিরুদ্ধে সব মামলা শুনতে রাজি হল শীর্ষ আদালত।
বিয়ের নামে ধর্মান্তরণ রােধে আইন কার্যকর করা নিয়ে উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড ও হিমাচল প্রদেশের কাছে ব্যাখ্যা চাইল শীর্ষ আদালত। পাশাপাশি নােটিস দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারকেও।
অপেক্ষার অবসান নতুন সংসদ ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করার জন্য নির্দেশ দিল শীর্ষ আদালত। ইন্ডিয়া গেট সংলগ্ন এলাকায় নতুন সংসদ ভবন নির্মাণ করা হবে।
গণতন্ত্রের বিক্ষোভ অবস্থান পদ্ধতি এক গ্রহণযােগ্য পন্থা হিসেবে গৃহীত। কিন্তু শাসন ক্ষমতায় যারা একবার অধিষ্ঠিত হন তারা এর প্রতি কোনও আমল দেওয়ার প্রয়োজন মনে করেন না।
শােকজ নােটিশ জারি করলাে দেশের সর্বোচ্চ আদালত। তাদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন জানিয়েছিলেন কুনাল কামরা এবং রচিত তানেজা।