মায়ানমারের বিরোধী দলগুলি ওই ঘটনার জন্য সেনাবাহিনীকে দায়ী করেছে। তারা জানিয়েছে, হাসো শহরের কাছে মো সো গ্রামে ওই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
মায়ানমারে সেনা বাহিনী ক্রমশ চাপ বাড়াচ্ছে গণতন্ত্রকামীদের উপর। তারই ফসল হিসেবে এবার নেত্রী অং সান সু কির বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা রুজু করা হল।
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি করে বিক্ষোভ দমনে বন্দুকের আশ্রয় নিয়েছে সেনাবাহিনী। তবে সামরিক বুটের চাপেও জনতার জয়গান কিছুতেই থামছে না।
গত ১ ফেব্রুয়ারি মায়ানমারে সেনা অভ্যুত্থানের পর থেকে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে এখনও পর্যন্ত ২৩২ জন আন্দোলনকারী মারা গিয়েছেন।
সেনা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে নির্বাচিত অসামরিক নেত্রী অং সান সু কি’কে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করার পর দেশের অভ্যন্তরীন পরিস্থিতি জটিলাকার ধারণ করেছে।
ভারতে আশ্রয় নিল মায়ানমারের ১৯ পুলিশকর্মী। মিজোরামের চাম্পাই ও সারচিপ জেলার সীমান্ত দিয়ে প্রবেশের পর তারা ভারতের আশ্রয় চেয়েছেন
মায়ানমারের গণতন্ত্রকে হত্যা করতে মরিয়া সে দেশের সেনা। শান্তি ফেরানাের নামে নির্বিচারে অত্যাচার করা হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।চরম নৃশংসতার সাক্ষী দেশ।
উত্তাল মায়ানমার। রাস্তায় হাজারাে মানুষ নেমেছেন গণতন্ত্র ফেরানাের দাবিতে এবং সেনা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে। নােবেলজয়ী নেত্রী সু চি-র মুক্তির দাবি তাদের কণ্ঠে।
মায়ানমারের শীর্ষ আধিকারিকের কনভয়ে হামলায় মৃত্যু হয়েছে নয়জন সাধারণ নাগরিক-সহ তিন পুলিশের। শুক্রবার দুপুরে এই হামলা হয় বলে জিনহুয়া সংবাদ সংস্থা জানায়।
মায়ানমারের আর্মি চিফ জেনারেলের কথায়, দেশকে বাঁচাতে সেনা অভুত্থান অনিবার্য ছিল। নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার দেশের মানুষের অভাব অভিযােগ মেটাতে পারছিলাে না।