২১ জুন আন্তর্জাতিক যোগ দিবস। যোগ দিবসে দেশবাসীকে নিজের বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী। দিলেন করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করার মন্ত্র।
গত সপ্তাহে লাদাখে উভয় দেশের সেনাদের মধ্যে সংঘর্ষই প্রমাণ করে গত অক্টোবর মাসে উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রীর দ্বিপাক্ষিক কূটনৈতিক বৈঠক নিস্ফল হয়েছে ধরে নিতে হবে।
শুধু বিরোধীরা নন, ভারতের প্রাক্তন সামরিক কর্তারাও গালওয়ান'এ চিন-ভারত সংঘাত নিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অসন্তোষ প্রকাশ করেন।
লাদাখ সীমান্তে চিনা আগ্রাসনের প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রীর ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকে দাবি করেন, লাদাখে কেউ ঢোকেনি, কেউ ভারতীয় ভূখণ্ডে ঢুকে বসেও নেই।
ঘরে ফেরা পরিযায়ী শ্রমিকদের কর্মসংস্থানের জন্য ৫০ হাজার কোটি টাকার গরিব কল্যাণ রোজগার অভিযান প্রকল্প চালু করল কেন্দ্র।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সর্বদল বৈঠকে বলেছিলেন, আমাদের সীমান্ত পেরিয়ে ওখানে কেউ ঢুকে আসেনি। আমাদের এলাকায় কেউ ঢুকেও বসে নেই।
ভারত চিন সীমান্তে পরিস্থিতি নিয়ে ভিডিও কনফারেন্সে শুক্রবার মোদি ও মমতা মুখোমুখি হলেন। মমতা পরিষ্কার করে জানিয়ে দিলেন সরকারের সঙ্গে আছি।
সর্বদল বৈঠকে যোগ দেন সোনিয়া গান্ধি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, শরদ পাওয়ার, সীতারাম ইয়েচুরি, নীতীশ কুমার, উদ্ধব ঠাকরে, কে সি আর, মায়াবতী, অমিত শাহ প্রমুখ।
একটি মার্কিন সংবাদমাধ্যমের দাবি, চিন-ভারত সংঘর্ষে ৩৫ জন চিনা সেনার মৃত্যু হয়েছে। যদিও সংখ্যার ব্যাপারে এখনও নীরব বেজিং।
দু'দিন আগেই লকডাউন পরিস্থিতি নিয়ে মোদির ভিডিও কনফারেন্সে উপস্থিত থাকেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে দু'দিন পরে কেন্দ্রের সর্বদল বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন তিনি।