তাৎপর্যপূর্ণভাবে ত্রিপুরার রাজনীতিতে উত্থান হয়েছে তৃণমূলের। একাধিক ওয়ার্ডে বামেদের হারিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল।
শাহ-নাড্ডাদের বেঁধে দেওয়া লক্ষ্যমাত্রার ধারে কাছে পৌঁছতে পারেনি বিজেপি।সত্তরেই থেমেছিল।এর পর দু'দফা উপনির্বাচন হয়ে গেল।তাতেও দাঁত ফোটাতে ব্যর্থ তারা।
বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যােগ দিয়েছেন আসানসােলের সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়। বিভিন্ন দলের বহু নেতাই শাসক শিবিরে যােগ দিতে পারেন বলেই জল্পনা।
বিধানসভা নির্বাচন ঘােষণার আগেই দেওয়াল লিখন শুরু দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায়।প্রার্থীর নাম ছাড়াই দলের প্রচারে পদ্মফুল এঁকে নির্বাচনী ময়দানে গেরুয়া শিবির।
গেরুয়া শিবিরে বরাবরই রক্ষণশীল নেতাদের প্রভাব দেখা গেছে। সমকামিতার সমর্থনে এর আগে সেভাবে কোনও বিজেপি নেতাকে সামনে আসতে দেখা যায়নি।
শীর্ষ নেতৃত্বের বিরুদ্ধে একগুয়েমির অভিযােগ তুলে কৃষি আইনের প্রতিবাদে দল ছাড়লেন মালবিন্দর। দলের রাজ্য সভাপতির কাছে ইস্তফাপত্র পাঠায় বিজেপি নেতা