রাজস্থানে কৃষকদের আন্দোলনে যােগ দিতে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধি দ্বিতীয় বার সফরে গেছেন।
কৃষি আইনের সমর্থনে এবং কৃষক আন্দোলনের বিপক্ষে তারকাদের সব টুইটের পিছনে কোনও চাপ ছিল কি, সেই সব বিষয় খতিয়ে দেখবে মুম্বই পুলিশ।
মােদির আর্জি ছিল নয়া কৃষি আইনকে একটা সুযােগ দিন। মােদির এই আর্জির পরপরই নয়া আইনের দাবি জানালেন ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়নের রাকেশ টিকাইত।
শনিবার সর্বদল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদির সামনেই নতুন কৃষি আইন নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের কড়া সমালােচনা করলেন তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়।
কৃষি আইন নিয়ে রাজধানীতে ধুন্ধুমারের রেশ এখনও কাটেনি। তবে কৃষকদের জন্য আলোচনার রাস্তা খোলা রয়েছে। আগের মতোই কৃষি আইন সাময়িক স্থগিত রাখতে প্রস্তুত সরকার।
সর্বভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আন্দোলনকারীদের হিংসায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে লালকেল্লা।
রাস্তা খালি করে দিয়ে আন্দোলন তােলার নির্দেশ এসেছে যােগী আদিত্যনাথের সরকারের তরফে। বলা হয়েছিল, বৃহস্পতিবার রাতের মধ্যে খালি করে দিতে হবে রাস্তা।
বিধানসভা নির্বাচনের আগে রণকৌশল স্থির করতে কালীঘাটে কোর কমিটির বৈঠকে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
কেন্দ্রীয় কৃষি আইনের বিরােধিতায় সংসদ অধিবেশনের প্রথম দিন অনুপস্থিত থাকার সিদ্ধান্ত নিল তৃণমূল।তৃণমূলকে সমর্থন জানিয়ে একই পথে হাঁটল ১৬টি বিরােধী দল।
আসন্ন সাধারণ বাজেট নিয়ে প্রধানমন্ত্রী সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছেন ৩০ জানুয়ারি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে করবেন ওই বৈঠকটি।