১৯৪৫ সালের ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের অধিনায়ক পরিতোষ চক্রবর্তীর নিজের হাতে লেখা তাঁর খেলোয়াড় জীবনের আত্মজীবনী ‘খেলোয়াড়ের ডায়েরি‘ বৃহস্পতিবার ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের মিডিয়া সেন্টারে আনুষ্ঠানিক প্রকাশ করা হলো। পরিতোষ চক্রবর্তী চল্লিশের দশকের প্রখ্যাত ফুটবলারছিলেন৷ বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে এসেছিলেন পরিতোষ চক্রবর্তীর খেলোয়াড়ি জীবনের সহ খেলোয়াড়দের পরিবার। ছিলেন পরিতোষ চক্রবর্তীর প্রশিক্ষণে যাঁরা ফুটবলার হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অনেকেই।
উপস্থিত ছিলেন তিরিশ চল্লিশের দশকের প্রখ্যাত খেলোয়াড় পাখি সেনের মেয়ে বীথিকা সেনগুপ্ত। চল্লিশের দশকের প্রখ্যাত খেলোয়াড় এবং ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের প্রথম প্রশিক্ষক সুশীল ভট্টাচার্যের ছেলে চন্দন ভট্টাচার্য৷
Advertisement
চল্লিশের দশকের প্রখ্যাত খেলোয়াড় সুশীল চ্যাটার্জির মেয়ে সোনালী সেনগুপ্ত৷ চল্লিশের দশকের প্রখ্যাত খেলোয়াড় ও প্রাক্তন অলিম্পিয়ান মহাবীর প্রসাদের ছেলে রমেশ প্রাসাদ৷ ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের ১৯৪৭ এর অধিনায়ক প্রখ্যাত খেলোয়াড় নগেন রায়ের ছেলে নীলাঞ্জন রায় ও দীপাঞ্জন রায়৷ চল্লিশের দশকের প্রখ্যাত গোলরক্ষক কে. দত্তর নাতি কৌস্তভ দত্ত৷
Advertisement
এসেছিলেন ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের ১৯৭৩ এর অধিনায়ক স্বপন সেনগুপ্ত, ১৯৮৪ এর অধিনায়ক ভাস্কর গাঙ্গুলি, ১৯৯৬ এর অধিনায়ক তথা পরিতোষ চক্রবর্তীর নিজের হাতে গড়া ভেটারেন্স ক্লাবের সচিব সুমিত মুখার্জি৷ ছিলেন কালীঘাট ক্লাবের সভাপতি মৃণাল চক্রবর্তী। কালীঘাট ক্লাবে পরিতোষ চক্রবর্তী খেলেছিলেন৷ ছিলেন ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের অন্যতম কর্মকর্তা দেবব্রত সরকার৷
প্রখ্যাত খেলোয়াড় সুশীল চ্যাটার্জির মেয়ে সোনালী সেনগুপ্ত ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের আর্কাইভে রাখবার জন্য তার বাবার বেশ কিছু খেলোয়াড় জীবনের স্মারক তুলে দেন দেবব্রত সরকারের হাতে৷ অনুষ্ঠানে প্রাক্তন ফুটবলার স্বপন সেনগুপ্ত ও ভাস্কর গাঙ্গুলি প্রয়াত ফুটবলার পরিতোষ চক্রবর্তীর জীবনকাহিনি নিয়ে আলোচনা করেন। অতীতের অনেক তথ্য তাঁদের আলোচনার মধ্যে ধরা পড়ে।
Advertisement



