• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

‘উনি হয়তো সুইসাইড করেছেন’, আর জি করে দেহ উদ্ধারের পর বাড়িতে করা ফোনের অডিও প্রকাশ্যে!

আর জি কর মেডিক্যালের ঘটনায় এবার প্রকাশ্যে এল কয়েকটি অডিয়ো (যার সত্যতা যাচাই করেনি দৈনিক স্টেটসম্যান) ।

আর জি কর মেডিক্যালের ঘটনায় এবার প্রকাশ্যে এল কয়েকটি অডিয়ো (যার সত্যতা যাচাই করেনি দৈনিক স্টেটসম্যান) । ৯ আগস্ট এই হাসপাতালের চতুর্থ তলার সেমিনার রুম থেকে এক তরুণী চিকিৎসক–পড়ুয়ার দেহ উদ্ধার করা হয়। দেহ উদ্ধারের পর ওই তরুণীর বাড়িতে ফোন যায়। এবার সেই ফোন কলের অডিয়োই প্রকাশ্যে এল।

মৃত তরুণীর বাবা–মা দাবি করেছিলেন, দেহ উদ্ধারের পর তাঁদের ফোন করে বলা হয়েছিল যে মেয়ে সুইসাইড করেছে। প্রকাশ্যে আসা অডিয়ো ক্লিপে ‘সুইসাইড’ শব্দের উল্লেখ রয়েছে।

Advertisement

ঘটনার পর ওই তরুণীর বাড়িতে যিনি প্রথম ফোন করেছিলেন তিনি এক মহিলা। ফোনে নিজেকে অ্যাসিসট্যান্ট সুপার পরিচয় দেন তিনি। তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘ওঁর অবস্থা খুবই খারাপ। আপনি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চলে আসুন। আমি অ্যাসিসট্যান্ট সুপার বলছি। আমি ডাক্তার বলছি না। আপনার মেয়েকে ইমারজেন্সিতে নিয়ে আসা হয়েছে। যত তাড়াতাড়ি পারবেন চলে আসুন।’ এরপর ওই মহিলাকে এক পুরুষ কণ্ঠ প্রশ্ন করে, ‘কী হয়েছে ? পাশ থেকে এক মহিলা কণ্ঠকে বলতে শোনা যায়, ‘কী হয়েছে ? ও তো ডিউটিতে ছিল। ওর কি জ্বর হয়েছে ?’

Advertisement

আর একটি অডিয়োতে শোনা যায় এক মহিলা বলছেন, ‘উনি সুইসাইড করেছেন হয়তো। মারা গিয়েছেন। পুলিশ রয়েছে। আমরা হাসপাতালে সকলের সামনেই রয়েছি। ফোন করছি।’

প্রকাশ্যে এসেছে আরও একটি অডিয়ো। সেই অডিয়োতে ওই মহিলাকে বলতে শোনা যায়, ‘আপনারা চলে আসুন। শরীরটা খারাপ হয়েছে। আমরা ভর্তি করাচ্ছি। আসতে পারবেন ইমিডিয়েট? আসতে পারবেন কী? কী হয়েছে ডাক্তার বলতে পারবে। আমরা আপনার নম্বর জোগাড় করলাম। পেশেন্টের শরীর খুব খারাপ। ডাক্তার বলবে আপনারা এলে। যত তাড়াতাড়ি চলে আসুন। খুব অবস্থা খারাপ।’

Advertisement