• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

বিহার ভোটে প্রার্থী হচ্ছেন জেএনইউয়ের ছাত্র সংগঠনের দুই প্রাক্তন সভাপতি

শাকিল আহমেদ খান পেয়েছেন কংগ্রেসের টিকিট। অন্যদিকে ইন্ডিয়া জোটের শরিক সিপিআই(এমএল)-এর প্রার্থী হয়ে এবার ভোটে দাঁড়াচ্ছেন জেএনইউ-র ছাত্র সংগঠনের প্রাক্তন সভাপতি ধনঞ্জয়

বিহার রাজনীতির সঙ্গে জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নিবিড় সংযোগ রয়েছে। জেএনইউয়ের ছাত্র সংগঠন ১০ বছর আগে থেকে বিহারের বিধানসভা ভোটের সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত। সেই সময় থেকে আজ পর্যন্ত বিহারের লোকসভা বা বিধানসভা ভোট এলেই জেএনইউ তৎপর হয়ে ওঠে। এবারের বিহার বিধানসভা ভোটে দাঁড়িয়েছেন জেএনইউয়ের ছাত্র সংগঠনের দুই প্রাক্তন সভাপতি।

বর্ষীয়ান নেতা শাকিল আহমেদ খান পেয়েছেন কংগ্রেসের টিকিট। তিনি লড়ছেন কড়বা আসনের জন্য। ১৯৯২-’৯৩ সালে শাকিল আহমেদ খান জেএনইউয়ের ছাত্র সংগঠনের সভাপতি ছিলেন৷ সেই সময়ে যদিও  তিনি এসএফআইয়ের সদস্য ছিলেন ৷ পরে তিনি কংগ্রেসে যোগদান করেন  এবং ২০১৫ ও ২০২০ সালের বিহার বিধানসভা ভোটে  দু’বারই তিনি কড়বা থেকে প্রার্থী হয়ে দাঁড়ান এবং জেতেন।  কংগ্রেসের দাবি, বিহার বিধানসভায় কংগ্রেসের পরিষদীয় দলের নেতা শাকিল আহমেদ খান এবারেও কড়বা আসনের ‘প্রিয়’ প্রর্থী।

Advertisement

অন্যদিকে ইন্ডিয়া জোটের শরিক সিপিআই(এমএল)-এর প্রার্থী হয়ে এবার ভোটে দাঁড়াচ্ছেন জেএনইউ-র ছাত্র সংগঠনের প্রাক্তন সভাপতি ধনঞ্জয়। তিনি ২০২৩-২৪ সালে জেএনইউ-এর ছাত্র সংগঠনের সভাপতি ছিলেন। ২০২০ সালে সিপিআই(এমএল)-এর প্রার্থী ৪৬২ ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন। ধনঞ্জয় এই প্রথমবার ভোরে আসন থেকে ভোটে দাঁড়াবেন।

Advertisement

ইন্ডিয়া  জোটের নেতাদের মধ্যে অনেকে মনে করছেন ধনঞ্জয়ের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা শাকিল আহমেদ খানের তুলনায় কম হলেও তিনি প্রথমবারেই আশাতীত ফল করতে পারেন। ধনঞ্জয়ের আগে শাকিল আহমেদ খান, ঐশী ঘোষ এবং কানহাইয়া কুমার, জেএনইউয়ের এই তিন প্রাক্তন সভাপতি ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন। ২০১৯ এবং ২০২৪ সালে লোকসভা ভোটে প্রার্থী ছিলেন কংগ্রেস নেতা কানহাইয়া কুমার।

Advertisement