পুনে জেলায় ভয়াবহ পরিস্থিতি। গণেশ বিসর্জন করতে গিয়ে চাকন এলাকায় পৃথক ঘটনায় চারজন ভেসে গিয়েছেন। ভামা নদী, শেল পিম্পলগাঁও ও বিরওয়াড়ি মিলিয়ে একাধিক দুর্ঘটনা ঘটে। দু’জনের মৃতদেহ উদ্ধার হলেও বাকিদের খোঁজ চলছে। মুম্বইয়ে জোয়ারে আটকে গেল লালবাগচা রাজা। হাজার হাজার ভক্ত চৌপাটিতে দাঁড়িয়ে নিরঞ্জনের জন্য অপেক্ষা করেন। প্রশাসন জানিয়েছে, আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে নির্ধারিত নিয়মে মূর্তির নিরঞ্জন সম্পন্ন করা হবে।
নান্দেড, নাসিক ও জলগাঁওয়ে আরও দুর্ঘটনা ঘটে। নান্দেডে নিরঞ্জনের সময় নদীতে ভেসে যান তিনজন। এই ঘটনায় এখনও নিখোঁজ দুই জন। নাসিকের সিন্নরে ভেসে যান চারজন। তার মধ্যে একজনের দেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। এদিকে জলগাঁও জেলায় এখনও নিখোঁজ তিনজন।
Advertisement
আবার থানে ও অমরাবতীতেও একই দুর্ঘটনা ঘটেছে। থানে জেলায় নিরঞ্জনের সময় ভেসে যান তিনজন। তার মধ্যে একজনের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। অমরাবতীতেও আরও এক ব্যক্তি তলিয়ে গেছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
Advertisement
বিশেষজ্ঞদের মতে, টানা বৃষ্টিতে নদী-নালা ও হ্রদের জলস্তর অনেক বেড়ে যাওয়াতেই দুর্ঘটনা বাড়ছে। গিরগাঁও চৌপাটিতে নিরঞ্জনের সময় প্রবল জোয়ারে আটকে যায় বিখ্যাত লালবাগচা রাজা। প্রায় তিন ঘণ্টা গভীর জলে আটকে থাকে মূর্তিটি। স্বেচ্ছাসেবক ও জেলেদের প্রচেষ্টায় ভারসাম্য রাখা গেলেও নিরঞ্জন প্রক্রিয়ায় দেরি হয়।
Advertisement



