• facebook
  • twitter
Sunday, 3 November, 2024

উইকএন্ডে ঘুরে আসুন উত্তরবঙ্গের ছোটো গ্রাম পাপরখেতি থেকে।

উত্তরবঙ্গের একটি ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম পাপরখেতি। যদিও খুব কম লোকেই সেখানে যান। নিরিবিলি শান্ত একটা জায়গা। কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার মোহ নেই সেখানে ঠিকই কিন্তু রয়েছে শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ। যার টানেই এক বার যাঁরা গিয়েছেন তাঁরা বারবার সেখানে ছুটে যান। শিলিগুড়ির কাছে গজোলডোবার রয়েছে এই ছোট্ট পাহাড়িগ্রাম পাপরখেতি। পাহাড়ে সবুজ হাতছানি আর তার সঙ্গে পাহাড়ি নদীর কুলুকুলু

উত্তরবঙ্গের একটি ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম পাপরখেতি। যদিও খুব কম লোকেই সেখানে যান। নিরিবিলি শান্ত একটা জায়গা। কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার মোহ নেই সেখানে ঠিকই কিন্তু রয়েছে শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ। যার টানেই এক বার যাঁরা গিয়েছেন তাঁরা বারবার সেখানে ছুটে যান। শিলিগুড়ির কাছে গজোলডোবার রয়েছে এই ছোট্ট পাহাড়িগ্রাম পাপরখেতি। পাহাড়ে সবুজ হাতছানি আর তার সঙ্গে পাহাড়ি নদীর কুলুকুলু বেগে বয়ে যাওয়া। গ্রামের পথে ঘুরতে ঘুতেই পেয়ে যাবেন চা-বাগান। একান্তে অবসর যাপনের আদর্শ জায়গা এটি। চেল নদীর গা ঘেসে উঠে গিয়েছে গরুবাথানের পাহাড়। বর্ষায় এই জায়গাটি আরও সুন্দর হয়ে ওঠে। পাহাড়ি পথে যেতেই অসাধারণ লাগবে। রংবেরংয়ের অর্কিড ভিড় করে থাকে প্রতিটি বাড়ির ব্যালকনিতে। লাভা-রিশপ এখান থেকে খুব বেশি দূরে নয়। কাজেই এখানে থেকে অনায়াসে অনেকেই যেতে পারেন। পাথরখেতিতে উত্তরবঙ্গের অনেকেই পিকনিক করতে আসেন। কাছেই রয়েছে একটি বিশালাকৃতির পাথরখণ্ড। তার উপরে ছোট্ট একটি হনুমানজির মন্দির। পাহাড়ি লোকেরা বিশ্বাসভরে এখানে পুজো করতে আসেন। মন্দিরের ঠিক পিছন দিয়েই কুলকুল করে বয়ে চলেছে পাহাড়ি নদী। সেই নদীর পাড়ে অনেকক্ষণ বসে থাকা যায়। পাথরখেতি থেকে অসাধারণ দেখায় চেল নদী। পাপরখেতিতে এলে নিখাদ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন সকলে। বর্ষাকালে অসম্ভব সুন্দর দেখতে লাগে এখানে পাহাড়। বর্ষার জল পেয়ে আরও সবুজ হয়ে ওঠে এই পাহাড়। অসাধারণ এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। যা মুগ্ধ করেবেই সকলকে।