দিল্লি, ২৫ মে – প্রাচীনকালে ভারতই ছিল বিজ্ঞানের পীঠস্থান। বিজ্ঞানের উন্নয়নে ভারতের উন্নয়ন ও অবদানের প্রতিচ্ছবি ‘বেদ’। এমনটাই দাবি করলেন ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার চেয়ারম্যান এস সোমনাথ। ইসরোর চেয়ারম্যানের মতে, বিজ্ঞানের মূল বক্তব্যগুলির মূল আধার বেদ। বেদ থেকেই আধুনিক বিজ্ঞানের জন্ম। কিন্তু পরবর্তীকালে পাশ্চাত্য দুনিয়ার বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার হিসেবে সেসব গণ্য করা হয়েছে। বুধবার মধ্যপ্রদেশের উজ্জ্বয়িনীতে ঋষি পাণিনি সংস্কৃত এবং বৈদিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইসরোর চেয়ারম্যান এস সোমনাথ।
ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার চেয়ারম্যান এস সোমনাথ বলেন, বীজগণিত, বর্গমূল, স্থাপত্য, মহাবিশ্বের গঠনপ্রণালী,, ধাতুবিদ্যা থেকে শুরু করে বিমানচালনার উৎসের সন্ধানও প্রথম বেদ থেকেই মেলে। পরবর্তীকালে আরব দেশগুলির মধ্য দিয়ে ইউরোপে যায় সেসব ধ্যানধারণা । আরও পরে সেগুলি পশ্চিমী দুনিয়ার বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার হিসাবে চিহ্নিত হয়। উল্লেখ্য, ইসরো প্রধান হওয়ার পাশাপাশি সোমনাথ কেন্দ্রীয় সরকারের মহাকাশ সংক্রান্ত দফতরের সচিব এবং স্পেস কমিশনের চেয়ারম্যানও।