উল্লেখ্য, গত ৩ জুলাই এই মামলায় নতুন চার্জশিট দাখিল করেছিল সিবিআই। আর তারপরই ২২ সেপ্টেম্বর, লালু-রাবড়ি ও তেজস্বীকে সমন পাঠিয়েছিল আদালত। অবশেষে স্বস্তি পেলেন অভিযুক্তরা। এদিন বিশেষ সিবিআই বিচারক গীতাঞ্জলি গোয়েল তাঁদের জামিন মঞ্জুর করলেন।
জানিয়ে রাখি, ২০০৪ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত রেলমন্ত্রী ছিলেন লালু । সেই সময় তিনি জমির বিনিময়ে রেলে চাকরি দিতেন, অভিযোগ এমনই। ২০২২ সালের ১৮ মে সিবিআই একটি মামলা দায়ের করে। সেই মামলায় দাবি করা হয়, এক বেসরকারি সংস্থার নামে সম্পত্তি কিনে তার বিনিময়ে চাকরি দেওয়া হয়েছিল। পরে সেই সম্পত্তি বাজারদরের থেকে কমে কিনে নিয়েছিলেন লালুর পরিবারের সদস্যরা। সেই মামলাতেই এদিন জামিন পেলেন লালু-রাবড়িরা।
Advertisement
Advertisement
Advertisement



