• facebook
  • twitter
Sunday, 8 December, 2024

অনলাইন রিয়েল মানি গেমিং সংস্থাগুলিকে ৫৫ হাজার কোটির করের নোটিস  

দিল্লি,২৬ সেপ্টেম্বর– অনলাইন রিয়েল মানি গেমিং সংস্থাগুলিকে প্রায় ৫৫ হাজার কোটি টাকার বকেয়া পণ্য ও পরিষেবা করের বিষয়ে প্রি-শোকাজ নোটিস পাঠাল ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ জিএসটি ইন্টেলিজেন্স (ডিজিজিআই)। এদের মধ্যে রয়েছে ড্রিম ইলেভেন, রামির মতো ফ্যান্টাসি স্পোর্টস সংস্থা। বকেয়া করের হিসেবের মধ্যে রয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকার জিএসটির হিসেবও। সূত্রের খবর, এত বিপুল অঙ্কের বকেয়া করের

দিল্লি,২৬ সেপ্টেম্বর– অনলাইন রিয়েল মানি গেমিং সংস্থাগুলিকে প্রায় ৫৫ হাজার কোটি টাকার বকেয়া পণ্য ও পরিষেবা করের বিষয়ে প্রি-শোকাজ নোটিস পাঠাল ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ জিএসটি ইন্টেলিজেন্স (ডিজিজিআই)। এদের মধ্যে রয়েছে ড্রিম ইলেভেন, রামির মতো ফ্যান্টাসি স্পোর্টস সংস্থা। বকেয়া করের হিসেবের মধ্যে রয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকার জিএসটির হিসেবও। সূত্রের খবর, এত বিপুল অঙ্কের বকেয়া করের নোটিস এর আগে দেশের কোনও সংস্থাকে দেওয়া হয়নি আগে।

সূত্রের খবর, আগামী সপ্তাহে আরও কয়েকটি সংস্থাকে নোটিস পাঠানো হবে। সব মিলিয়ে মোট বকেয়া জিএসটির অঙ্ক ১ লক্ষ কোটি ছাড়িয়ে যেতে পারে। কত টাকা বকেয়া রয়েছে তা ওই সংস্থাগুলিকে একটি প্রি-শোকজ নোটিসের মাধ্যমে জানানো হয়েছে।

যে সংস্থাগুলিকে নোটিস পাঠানো হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছে প্লে গেমস ২৪x৭ ও তার সঙ্গীসাথীরা, রামি সার্কেল, মাই ১১ সার্কেল এবং হেড ডিজিট্যাল ওয়ার্কস। ড্রিম ১১ এবং হেড ডিজিটাল ওয়ার্কস এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। অন্যান্য সংস্থার তরফেও কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি। তবে সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই এই নোটিসের বিরোধিতায় বোম্বে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে ড্রিম ১১।

সূত্রের খবর, ড্রিম ১১কে ২৫ হাজার কোটি, এবং প্লে গেমস ২৪x৭কে ২০ হাজার কোটি টাকার বকেয়া করের নোটিস পাঠানো হয়েছে। হেড ডিজিট্যাল ওয়ার্কসকে পাঠানো বকেয়া করের পরিমাণ ৫ হাজার কোটি টাকা।

এর আগে গেমক্রাফ্টকে ২১ হাজার কোটি টাকার বকেয়া করে নোটিস পাঠানো হয়েছিল। সেটাই ছিল এখনও পর্যন্ত কর-বাকির নোটিসের সবচেয়ে বড় অঙ্ক। যদিও তার বিরোধিতায় সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেছিল সংস্থাটি। গত ৬ সেপ্টেম্বর শীর্ষ আদালত জিএসটির দাবি বাতিল করে হাইকোর্টের আদেশে স্থগিতাদেশ দেয়। তারপর ১৬ সেপ্টেম্বর গেমক্রাফ্ট তাদের সুপার অ্যাপ গেমজি বন্ধ করে দেয়। চলতি মাসেই সেই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে।