• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

ঊর্ধ্বমুখী করোনা সংক্রমণ

লক্ষ্মীপুজোর পর থেকে রাজ্যের নানা প্রান্তে ক্রমেই বাড়ছে করোনা গ্রাফ। যা উদ্বেগ প্রকাশ হরিকৃষ্ণ করেছেন নিয়ে মুখ্যসচিব দ্বিবেদী।

প্রতীকী ছবি (Photo by SAJJAD HUSSAIN / AFP)

উদ্বেগ জিইয়ে রেখে দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে এগিয়ে রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলি। পুজোয় সময় সরকারি নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও রাস্তাঘাটে মাস্কহীন মানুষের জনস্রোত চোখে পড়েছে। দুরত্ববিধির তো দফারফা।

লক্ষ্মীপুজোর পর থেকে রাজ্যের নানা প্রান্তে ক্রমেই বাড়ছে করোনা গ্রাফ। যা উদ্বেগ প্রকাশ হরিকৃষ্ণ করেছেন নিয়ে মুখ্যসচিব দ্বিবেদী। কোভিড জেলাশাসকদের সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক করেছিলেন। নির্দেশ দিয়েছিলেন জেলায় জেলায় কনটেনমেন্ট জোন তৈরি করার জন্য।

Advertisement

সেইমতো সোমবার কনটেনমেন্ট জোন তৈরি হয়ে গেল জেলায় জেলায়। প্রকাশিত হল তার তালিকাও। কনটেনমেন্ট জোন তৈরির তালিকায় প্রথম দিকেই রয়েছে উত্তর চব্বিশ পরগণা।

Advertisement

এছাড়া দক্ষিণবঙ্গের হাওড়া, হুগলি ছাড়াও উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়িতেও কনটেনমেন্ট জোন তৈরি করা হয়েছে। সংক্রমণের প্রকোপ পর্যবেক্ষণ করে এই কনটেনমেন্ট জোন তৈরি করা হয়েছে।

তালিকা অনুযায়ী উত্তর চব্বিশ পরগণায় ৫১ টি, হাওড়ায় ১৪ টি, জলপাইগুড়িতে ৯ টি কনটেনমেন্ট জোন তৈরি করা হয়েছে। হুগলিতেও তৈরি করা হয়েছে কনটেনমেন্ট জোন। এই সমস্ত এলাকায় কোভিড গ্রাফের দিকে নজর রেখেই কনটেনমেন্ট জোন তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা প্রশাসন।

নির্দেশ অনুযায়ী এখানকার বাসিন্দাদের বাড়তি সতর্কতা মেনে চলতে হবে। মাস্ক, স্যানিটাইজারের ব্যবহার এবং সামাজিক দূরত্ববিধিও আবশ্যিক।

একইসঙ্গে কলকাতাতে করোনা বাড়লেও এখনই কনটেনমেন্ট জোন তৈরি করা হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন পুর প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম। তবে প্রয়োজন পড়লে কলকাতায় মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন তৈরি করা হতে পারে অদুর ভবিষ্যতে।

Advertisement