ভূমিধসে সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় ওয়েনাড়ের মেপ্পাডি পঞ্চায়েত এলাকা। সেখানে যাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। মুখ্যমন্ত্রী বিজয়ন নির্দেশিকা সম্বন্ধে বলেছিলেন, ‘‘নির্দেশিকার ভুল ব্যাখ্যা হচ্ছে। কেরল সরকারের গোপনীয়তার কোনও নীতি নেই। যে নোটিসের বিরুদ্ধে এই ধরনের অভিযোগ উঠেছে, তা তুলে নিতে বলেছি। এ বিষয়ে মুখ্যসচিবকে আমি হস্তক্ষেপ করতে বলেছি।’’
কী কারণে এই প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘটল, মূলত তা খতিয়ে দেখতেই বিজ্ঞানী এবং প্রযুক্তিবিদেরা অনেকে ওয়েনাড়ে যেতে ইচ্ছুক। সরকারি নির্দেশিকা পাওয়ার পর তাঁদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এই ধরনের অনৈতিক নির্দেশিকার প্রতিবাদ জানান তাঁরা। এরপর শুক্রবার সেই বিতর্কিত নির্দেশিকা তুলে নেওয়া হল।
Advertisement
গত মঙ্গলবার সকালে কেরলের ওয়েনাড়ে একাধিক ভূমিধসের ঘটনায়নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় বহু এলাকা। হারিয়ে যায় চূড়ালমালা, আট্টামালা, নুলপুঝা এবং মুন্ডাক্কাই গ্রাম। এইসব জায়গাগুলিতে এখনও চলছে উদ্ধারকাজ । জাতীয় এবং রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর পাশাপাশি উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে সেনাবাহিনী। জিপিএস ব্যবহার করে ড্রোনের মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকা চিহ্নিত করছেন উদ্ধারকারীরা।
Advertisement
Advertisement



