বিরােধী শক্তিকে একজোট করতে ২০ আগস্ট ভার্চুয়ালি এই আলােচনার আয়ােজন করেছেন সােনিয়া গান্ধি। সূত্রের খবর, সেখানে উপস্থিত থাকতে পারেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতার পাশাপাশি আমন্ত্রণ জানানাে হয়েছে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে, তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনকেও।
উপস্থিত থাকতে পারেন এনসিপি প্রধান শরদ পওয়ারও। রাজনৈতিক মহল মনে আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই বিরােধীদের নিয়ে একটি নৈশভােজের আয়ােজন করতে পারেন সােনিয়া গান্ধি। বাদল অধিবেশনের শুরু থেকেই বিরােধীরা এককাট্টা হয়ে সংসদের দুই কক্ষে সরকার বিরােধিতায় নেমেছিল। সেই ঐক্যের ছবি দেখা গিয়েছে বৃহস্পতিবারও।
Advertisement
একাধিক ইস্যুতে মিছিল করেছে ১৫ টি বিজেপি বিরােধী দল। মিছিলের আগে কংগ্রেস সাংসদ মল্লিকার্জুন। খাড়গের সঙ্গে আলােচনায় বসতে দেখা যায় আম আদমি পার্টির সঞ্জয় সিংহকেও।
Advertisement
পরে শিবসেনার তরফ থেকে সঞ্জয় রাউত জানান, ‘বিরােধীরা একজোট হয়েছে। ২০ অগস্ট কংগ্রেস সভাপতি সােনিয়া গান্ধি কংগ্রেস শাসিত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে কথা বলবেন। সেই আলােচনায় আমন্ত্রিত রয়েছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীও।
বুধবার সংসদের উভয় কক্ষেই অধিবেশন সময়ের আগেই শেষ হয়। সরকার তার দায় বিরােধীদের ঘাড়ে চাপালেও, বিরােধী দলগুলির দাবি, সংসদে মার্শাল আইন চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার।
বৃহস্পতিবার সকালে সেই বিষয়টি ফের উল্লেখ করে রাহুল গান্ধি বলেন, গণতন্ত্রকে হত্যা করা হচ্ছে। সংসদে পেগাসাস নিয়ে আলােচনা করতে দেওয়া হয়নি, তুলতে দেওয়া হয়নি কৃষি আইন নিলে আলােচনাও।”
Advertisement



