• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

প্রয়াত মোরাদাবাদের বিজেপি প্রার্থী কুনওয়ার সর্বেশ সিংহ

দিল্লি, ২১ এপ্রিল: প্রথম দফা ভোটের পরের দিনেই প্রয়াত হলেন উত্তরপ্রদেশের বিজেপি নেতা তথা মোরাদাবাদের বিজেপি সাংসদ কুনওয়ার সর্বেশ সিংহ। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছে ৭১ বছর। কুনওয়ার সর্বেশ সিংহ এবারেও মোরাদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী ছিলেন। জানা গিয়েছে, তিনি বেশ কিছুদিন ধরে গুরুতর অসুস্থ ছিলেন। তাঁর চিকিৎসা চলছিল। তা সত্ত্বেও তাঁকে প্রার্থী করে দল। কিন্তু

দিল্লি, ২১ এপ্রিল: প্রথম দফা ভোটের পরের দিনেই প্রয়াত হলেন উত্তরপ্রদেশের বিজেপি নেতা তথা মোরাদাবাদের বিজেপি সাংসদ কুনওয়ার সর্বেশ সিংহ। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছে ৭১ বছর। কুনওয়ার সর্বেশ সিংহ এবারেও মোরাদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী ছিলেন। জানা গিয়েছে, তিনি বেশ কিছুদিন ধরে গুরুতর অসুস্থ ছিলেন। তাঁর চিকিৎসা চলছিল। তা সত্ত্বেও তাঁকে প্রার্থী করে দল। কিন্তু অসুস্থতার কারণে তিনি ভোটের প্রচারেও অংশগ্রহণ করেননি।

কুনওয়ার সর্বেশ সিংহ উত্তরপ্রদেশের ঠাকুরদ্বারা বিধানসভা কেন্দ্রের চার বারের বিধায়ক ছিলেন। তাঁর পুত্র সুশান্ত সিংহ একজন বিজেপি বিধায়ক। ২০১৪ সালে মোরাদাবাদ কেন্দ্রে সর্বেশকে প্রার্থী করে বিজেপি। তিনি সেবার জেতার পর ২০১৯ সালেও দলের টিকিট পান। তিনি অসুস্থ সত্ত্বেও এবারও তাঁকে প্রার্থী করে বিজেপি। গত শুক্রবার প্রথম দফায় মোরাদাবাদ সহ পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের আটটি কেন্দ্রে নির্বাচন হয়। উত্তরপ্রদেশে প্রায় ৬০ শতাংশ ভোট পড়ে। মোরাদাবাদ কেন্দ্রে ভোট পড়ে ৬০.৬০ শতাংশ।

Advertisement

সর্বেশের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ সহ বিজেপি নেতৃত্বরা। মুখ্যমন্ত্রী যোগী এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, ‘‘মোরাদাবাদের বিজেপি প্রার্থী কুনওয়ার সর্বেশ সিংহের মৃত্যুর খবরে আমি স্তম্ভিত। বিজেপি পরিবারে এটি একটি অপূরণীয় ক্ষতি। ওঁর পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা রইল। ভগবান রামের কাছে আমার প্রার্থনা, ওঁর আত্মা শান্তি পাক। এই দুঃখ সইতে পারার ক্ষমতা পান ওঁর পরিবারের মানুষ।’’

Advertisement

এদিকে উত্তরপ্রদেশের বিজেপি সভাপতি ভূপেন্দ্র চৌধুরী সংবাদ সংস্থাকে জানান, সর্বেশের গলায় কিছু সমস্যা ছিল। দীর্ঘদিন ধরে তাঁর চিকিৎসা চলছিল। কিছুদিন আগে একটি অস্ত্রোপচারও করা হয়। শনিবার তিনি দিল্লি এইমসে শারীরিক পরীক্ষা করান। সেখানে নতুন করে তাঁর অসুস্থতা বাড়ে। অবশেষে হাসপাতালেই তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

Advertisement