উত্তর প্রদেশে পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে কারচুপি। পুলিশ পদের জন্য সরাসরি নিয়োগ-২০২৩-এর লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের শারীরিক মান পরীক্ষায় অনিয়ম সামনে এসেছে। শারীরিক মান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় এক ডাক্তারকে বহিষ্কার করা হয়েছে। উপ-মুখ্যমন্ত্রী ব্রজেশ পাঠক নিয়োগ পরীক্ষা স্বচ্ছভাবে পরিচালনা করার নির্দেশ দিয়েছেন।
ডাঃ দিব্যা কুমার রানা মিরাটের সারুরপুর খুর্দের কমিউনিটি হেলথ সেন্টারে কর্মরত। কনস্টেবল পদের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের শারীরিক মান পরীক্ষার জন্য রানাকে মিরাটের পুলিশ লাইনে ডিউটিতে নিযুক্ত করা হয়েছিল। অভিযোগ, মেডিক্যাল অফিসার প্রার্থীদের শারীরিক মান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে সাহায্য করার বিনিময়ে টাকা আদায় করেছিলেন। ডাঃ দিব্যা কুমার রানাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। পুলিশ বিভাগ উক্ত মেডিক্যাল অফিসারের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিচ্ছে।
দিব্যা ছাড়াও, লখনউয়ের লোকবন্ধু রাজ নারায়ণ কম্বাইন্ড হাসপাতালের ইএনটি ডাঃ আরিফ আখতার সরকারি দায়িত্ব পালনে গুরুতর অবহেলা করেন। অভিযোগের পর, উপ-মুখ্যমন্ত্রী বিষয়টি তদন্ত করেন। তদন্তে অভিযোগগুলি সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে। উপ-মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ আখতারকে তিরস্কারের পাশপাশি শাস্তি হিসেবে একটি বেতন বৃদ্ধি স্থায়ীভাবে আটকে রেখেছেন।
প্রয়াগরাজের মতিলাল নেহেরু মেডিকেল কলেজের নেফ্রোলজি বিভাগের প্রধান ডাঃ অরবিন্দ গুপ্তের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত প্র্যাকটিসের অভিযোগ উঠেছে। প্রাথমিক তদন্তে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন তিনি। উপ-মুখ্যমন্ত্রী চিকিৎসা শিক্ষা বিভাগের প্রধান সচিবকে নির্দেশ দিয়েছেন, ডাক্তারের ব্যক্তিগত অনুশীলনের বিষয়টিও প্রয়াগরাজ বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে তদন্ত করা হোক।
মৈনপুরী জেলা হাসপাতালের, একজন ডাক্তারের বিরুদ্ধে রোগী এবং তাঁর আত্মীয়দের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। পরিবারের পক্ষ থেকে চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগও তোলা হয়েছে। ভাইরাল ভিডিওটি নজরে আসে উপ-মুখ্যমন্ত্রী ব্রজেশ পাঠকের। বিষয়টি তদন্তের জন্য প্রধান চিকিৎসা আধিকারিককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।