• facebook
  • twitter
Friday, 6 December, 2024

আধার কার্ড আনলেই দেখা হবে, জানালেন কঙ্গনা! তীব্র নিন্দা কংগ্রেসের

মুম্বই, ১২ জুলাই– সবে রাজনীতিতে নতুন পরিচয় পেয়েছেন বলিউডের বিতর্কিত কু্যইন কঙ্গনা রানাওয়াত৷ কিন্তু তিনি যে এখন জনগণের সেবক তা ভুলে গিয়েছেন৷ নিজের সুপারস্টার পরিচয় থেকে বের হতে পারছেন না কঙ্গনা৷ তাই এবার আরেক বিতর্কের সৃষ্টি করে বসলেন৷ তিনি এমন এক সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন তাতে শোরগোল পড়ে গেছে৷ কঙ্গনার তীব্র নিন্দায় সরব হয়েছে কংগ্রেস শিবির৷

মুম্বই, ১২ জুলাই– সবে রাজনীতিতে নতুন পরিচয় পেয়েছেন বলিউডের বিতর্কিত কু্যইন কঙ্গনা রানাওয়াত৷ কিন্তু তিনি যে এখন জনগণের সেবক তা ভুলে গিয়েছেন৷ নিজের সুপারস্টার পরিচয় থেকে বের হতে পারছেন না কঙ্গনা৷ তাই এবার আরেক বিতর্কের সৃষ্টি করে বসলেন৷ তিনি এমন এক সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন তাতে শোরগোল পড়ে গেছে৷ কঙ্গনার তীব্র নিন্দায় সরব হয়েছে কংগ্রেস শিবির৷

এবার সাংসদ হওয়ার পর সাধারণ মানুষের প্রতি তাঁর দায়িত্ব অনেকগুণ বেড়ে গেছে৷ এখন বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে কঙ্গনার কাছে আসবেন তাঁর লোকসভা কেন্দ্রের মানুষ৷ এটাই স্বাভাবিক৷ কিন্ত্ত তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গেলে মানতে হবে একটি শর্ত! কঙ্গনা নিজেই সেই শর্তের কথা জানিয়েছেন৷ অভিনেত্রী-সাংসদ বলেছেন, একমাত্র আধার কার্ড থাকলেই তাঁর সঙ্গে দেখা করা যাবে! অর্থাৎ, কেউ যদি কোনও কারণে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে চান তাহলে আনতে হবে আধার কার্ড৷ কেন তিনি এমন শর্ত দিয়েছেন তার ব্যাখ্যাও করেছেন কঙ্গনা৷ তাঁর যুক্তি, হিমাচলে প্রচুর পর্যটক আসেন৷ তাই কে কোন রাজ্যের মানুষ তা সহজে বোঝা যায় না৷ এদিকে পর্যটকদের কারণে অনেক সময়ে সাধারণ মানুষ একাধিক সমস্যার মধ্যেও পড়েন৷ তখন সেই সমস্যা কথা জানাতে বিলম্ব হয়৷ এমন কোনও অসুবিধা যাতে না হয় সেই কারণেই কঙ্গনা তাঁর সঙ্গে দেখা করার ক্ষেত্রে আধার কার্ডকে প্রাধান্য দিয়েছেন৷ শুধু তাই নয়, কে কী কারণে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে চায় সেটাই লিখিত আনতে বলেছেন তিনি৷

চলতি বছর লোকসভা ভোটে প্রথমবার লড়েই জিতেছেন অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত৷ হিমাচল প্রদেশের মান্ডি কেন্দ্র থেকে বিজেপির সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন তিনি৷
গোটা বিষয় নিয়ে বিজেপি সাংসদকে কড়া আক্রমণ করেছেন প্রসঙ্গত, মান্ডি লোকসভা কেন্দ্রে কঙ্গনা রানৌতের কাছেই ভোটে হেরে যাওয়া ৬ বারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বীরভদ্র সিং-এর ছেলে বিক্রমাদিত্য সিং৷ তাঁর বক্তব্য, ‘আমরা সবাই মানুষের সেবা করতেই রাজনীতিতে এসেছি৷ তাই শুধু নিজের কেন্দ্র নয়, রাজ্যের যে কোনও প্রান্ত থেকে আসা মানুষের সঙ্গে দেখা করা আমাদের দায়িত্ব৷ কাজ ছোট হোক কিংবা বড়, সমস্যা গুরুতর হোক কিংবা সাধারণ, সব মানুষকে সাহায্য করাই আমাদের কর্তব্যের মধ্যে পড়ে৷’