জেলাগুলির ক্ষেত্রে জেলা শাসকরাই নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে থাকেন। তাই তাঁদের চিঠি পাঠিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, যাঁরা মনোনয়ন প্রত্যাহার করতে চাইবেন তাঁদের কী কী পদক্ষেপ করতে হবে। মনোনয়ন জমা দেওয়ার প্রথম দু’দিনে বাংলার বহু জায়গায় গ্রামপঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদে বিজেপি, সিপিএম, কংগ্রেস প্রার্থী দিয়েছে। তারপর থেকেই বিরোধীদের অভিযোগ, শাসকদল গ্রামে গ্রামে গিয়ে প্রার্থীদের মনোনয়ন তুলে নিতে চাপ দিচ্ছে। পর্যবেক্ষকদের একাংশের মতে, চাপের কারণেই প্রার্থীরা মনোনয়ন তুলছেন কিনা তা যাচাই করবে কমিশন।
কমিশনের সময়সূচি মাফিক ১৫ জুন পর্যন্ত মনোনয়ন জমা দেওয়া যাবে। ১৬ ও ১৭ তারিখ চলবে যাচাই প্রক্রিয়া। ২০ জুন পর্যন্ত মনোনয়ন প্রত্যাহার করা যাবে। যদিও সোমবার হাইকোর্টে পঞ্চায়েত মামলার শুনানি চলছে। তারই মধ্যে মনোনয়ন প্রত্যাহার নিয়ে জেলা শাসকদের নির্দেশিকা পাঠাল কমিশন।
Advertisement
আগামী ৮ জুলাই রাজ্যে এক দফার পঞ্চায়েত নির্বাচন। মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় খুবই কম এই অভিযোগে কলকাতা হাই কোর্টে তিনটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়। মামলা করেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরী, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং এক আইনজীবী। মনোনয়ন জমা দেওয়ার জন্য বিজেপি ন্যূনতম ১২ দিন সময় দেওয়ার আর্জি জানিয়েছে।
Advertisement
Advertisement



