পুলিশসূত্রে খবর , চার অভিযুক্তের মধ্যে তিন জন নিহত ওই তরুণীর আত্মীয়। গোটা ঘটনায় পুলিশ ওই তরুণীর স্বামীর ভূমিকাও খতিয়ে দেখছে। হাসপাতালে ভর্তি থাকাকালীন ওই তরুণী পুলিশকে জানিয়েছিলেন, প্রতিবেশীরা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। কিন্তু তাঁর স্বামীর দাবি, তিনি নিজে স্ত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করান।
এসপি বলেন, ‘‘এফআইআর-এ নাম থাকা অভিযুক্ত ছাড়াও, আমরা এই ঘটনায় নির্যাতিতার স্বামীর ভূমিকাও তদন্ত করে দেখছি। ওঁর বয়ানে অনেক অসঙ্গতি রয়েছে।’’ পুলিশ আরও জানিয়েছে যে, তরুণীর স্বামীর আগে তিনটি বিয়ে ছিল এবং মৃতা তরুণী তাঁর চতুর্থ স্ত্রী ছিলেন।
Advertisement
অভিযুক্তদের অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবিতে সোচ্চার হয়েছেন নিহতের পরিবারের সদস্যরা।
Advertisement
Advertisement



