• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

দুই দলের সংঘর্ষে উত্তপ্ত আমহার্স্ট স্ট্রিট সংলগ্ন এলাকা 

কলকাতা,২১ মার্চ — অনুষ্ঠান চলাকালীন রাস্তার একাংশ বন্ধ হওয়া নিয়ে শুরু হয় বচসা। বচসা শেষমেশ গোষ্ঠী সংঘর্ষের রূপ নেয়। শেষে লালবাজার থেকে বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।  রবিবার গভীর রাত পর্যন্ত উত্তপ্ত হয়ে থাকল আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার কেশবচন্দ্র সেন স্ট্রিট।   স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার রাত সাড়ে ন’টা নাগাদ কেশবচন্দ্র সেন স্ট্রিট সংলগ্ন এলাকায় একটি অনুষ্ঠান চলছিল।

কলকাতা,২১ মার্চ — অনুষ্ঠান চলাকালীন রাস্তার একাংশ বন্ধ হওয়া নিয়ে শুরু হয় বচসা। বচসা শেষমেশ গোষ্ঠী সংঘর্ষের রূপ নেয়। শেষে লালবাজার থেকে বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।  রবিবার গভীর রাত পর্যন্ত উত্তপ্ত হয়ে থাকল আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার কেশবচন্দ্র সেন স্ট্রিট। 

 স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার রাত সাড়ে ন’টা নাগাদ কেশবচন্দ্র সেন স্ট্রিট সংলগ্ন এলাকায় একটি অনুষ্ঠান চলছিল। তার জন্য রাস্তার একাংশ বন্ধ করেছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। অনুষ্ঠান চলাকালীন ওই রাস্তা দিয়ে বাইক নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন কয়েক জন যুবক। অভিযোগ, তাঁরা ছিলেন মত্ত অবস্থায়। এই নিয়ে এলাকার এক যুবকের সঙ্গে বচসা বাধে বাইক-আরোহী ওই যুবকদের। তাঁদের এলাকার যুবকেরা মারধর করেন বলে অভিযোগ। এর পরে রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ বাইক-আরোহী ওই যুবকেরা প্রায় ২০০-২৫০ জনকে নিয়ে এসে এলাকায় হামলা চালান। অনুষ্ঠান-মঞ্চে উঠে উদ্যোক্তাদের মারধর করার পাশাপাশি ,মহিলাদের মারধর করা হয়। চেয়ার-টেবিলও ভাঙচুর করা হয়। গোলমালের খবর পেয়ে প্রথমে আসে আমহার্স্ট স্ট্রিট, জোড়াবাগান-সহ কয়েকটি থানার পুলিশ। এলাকায় নামানো হয় র‌্যাফ। তার পরেও পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে না আসায় লালবাজার থেকে বিশাল বাহিনী আসে। 

Advertisement

লালবাজার সূত্রের খবর, এই ঘটনায় উভয় পক্ষই আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে। তদন্তে নেমে সোমবার জোড়াবাগান এলাকা থেকে দু’জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃতদের নাম মহম্মদ শাহিদ ও মহম্মদ মাসুম রাজা। বাকি অভিযুক্তদের খোঁজ চলছে।

Advertisement

Advertisement