• facebook
  • twitter
Monday, 8 December, 2025

ওড়িশার প্রত্যন্ত গ্রামে পেনশন পৌঁছতে উড়ে এল ড্রোন

কটক, ২০ ফেব্রুয়ারি– ওড়িশার প্রত্যন্ত গ্রামে ড্রোন। ভাবা যায়! তাও আবার পেনশনের টাকা পৌঁছে দিতে। এমন কাণ্ড দেখে আপ্লুত ওড়িশার এক প্রত্যন্ত গ্রামের বাসিন্দা। নাম হেতারাম সতনামি। প্রতিবন্ধকতার জন্য চলাফেরা করতে পারেন না। তাই সরকারি পেনশনের টাকা ড্রোনে করে তাঁর বাড়িতে এল। সোমবার এই ঘটনার কথা প্রকাশ্যে এসেছে। ওড়িশালার নুয়াপাড়া জেলার মধ্যে রয়েছে ঘন জঙ্গলে

কটক, ২০ ফেব্রুয়ারি– ওড়িশার প্রত্যন্ত গ্রামে ড্রোন। ভাবা যায়! তাও আবার পেনশনের টাকা পৌঁছে দিতে। এমন কাণ্ড দেখে আপ্লুত ওড়িশার এক প্রত্যন্ত গ্রামের বাসিন্দা। নাম হেতারাম সতনামি। প্রতিবন্ধকতার জন্য চলাফেরা করতে পারেন না। তাই সরকারি পেনশনের টাকা ড্রোনে করে তাঁর বাড়িতে এল। সোমবার এই ঘটনার কথা প্রকাশ্যে এসেছে।

ওড়িশালার নুয়াপাড়া জেলার মধ্যে রয়েছে ঘন জঙ্গলে ঘেরা প্রত্যন্ত গ্রাম ভুটকাপাড়া। সেখানেই থাকেন হেতারাম। এত দিন সরকারি পেনশনের জন্য ২ কিমি পথ ডিঙিয়ে পঞ্চায়েত অফিসে যেতে হত ওই ব্যক্তিকে। শারীরিক প্রতিবন্ধকতার কথা ভেবে হেতারামের কষ্ট যাতে লাঘব হয়, তার জন্যই এই ড্রোনের ভাবনা গ্রামের সরপঞ্চের।

Advertisement

অনলাইনে অর্ডার দিয়ে নিজের উদ্যোগেই ড্রোনটি কেনেন সরপঞ্চ সরোজ আগরওয়াল। তাঁর কথায়, ‘‘আমাদের পঞ্চায়েত এলাকায় জঙ্গলে ঘেরা ভুটকাপাড়া গ্রামে থাকেন হেতারাম। তিনি প্রতিবন্ধী। জন্মের পর থেকে চলাফেরা করতে পারেন না। রাজ্য সরকারের প্রকল্পে আমিই ওঁর নাম নথিভুক্ত করি। পেনশন সংগ্রহে যাতে ওঁকে সমস্যায় পড়তে না হয়, সে কারণেই ড্রোন কিনি।’’ সরপঞ্চের এই উদ্যোগে অভিভূত হেতানাম। তিনি বলেছেন, ‘‘ড্রোনের সাহায্য টাকা পাঠিয়েছেন সরপঞ্চ। আমার জন্য বড় স্বস্তির। আমার বাড়ি থেকে পঞ্চায়েত অফিসের দূরত্ব ২ কিমি। তাই খুব সমস্যা হত।’’ 

Advertisement

Advertisement