• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

উপাচার্যের বিরুদ্ধে ক্ষোভ, অচলাবস্থা কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে

আসানসোল, ১৮ মার্চ —  আসানসোলের কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে অচলাবস্থা। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন কমিটি থেকে ২২ জন অধ্যাপকের ইস্তফার পরেই পরিস্থিতি আরো জটিল হয়ে পড়েছে। আন্দোলনকারী অধ্যাপকরা  হুঁশিয়ারি আগেই দিয়েছিলেন। উপাচার্য সাধন চক্রবর্তীর অপসারণ চেয়ে আন্দোলন চলছিলই।মোট ২২ অধ্যাপক তাঁদের অতিরিক্ত দায়িত্বভার থেকে অব্যাহতি চেয়ে শনিবার চিঠি পাঠিয়েছেন ডেপুটি রেজিস্ট্রারকে। গত কয়েক দিন ধরেই আসানসোলের বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার বনাম

আসানসোল, ১৮ মার্চ —  আসানসোলের কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে অচলাবস্থা। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন কমিটি থেকে ২২ জন অধ্যাপকের ইস্তফার পরেই পরিস্থিতি আরো জটিল হয়ে পড়েছে। আন্দোলনকারী অধ্যাপকরা  হুঁশিয়ারি আগেই দিয়েছিলেন। উপাচার্য সাধন চক্রবর্তীর অপসারণ চেয়ে আন্দোলন চলছিলই।মোট ২২ অধ্যাপক তাঁদের অতিরিক্ত দায়িত্বভার থেকে অব্যাহতি চেয়ে শনিবার চিঠি পাঠিয়েছেন ডেপুটি রেজিস্ট্রারকে।

গত কয়েক দিন ধরেই আসানসোলের বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার বনাম উপাচার্যের সংঘাত চলছে। তৃণমূল সমর্থিত ‘ওয়েবকুপা’ উপাচার্যের অপসারণের দাবি তুলেছে। উপাচার্যকে অসহযোগিতার বার্তাও দেওয়া হয়েছে। বুধবারই বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাঘরে সাংবাদিক বৈঠকে এ কথা জানিয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ওয়েবকুপার আহ্বায়ক সজল ভট্টাচার্য। এ বার সেই সজলের নেতৃত্বেই কমিটির বাড়তি দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াতে চেয়ে চিঠি পাঠালেন ২২ জন অধ্যাপক। বাকি পাঁচ জনও কয়েক দিনের মধ্যেই বাড়তি দায়িত্ব ছাড়বেন বলে দাবি আন্দোলনরত অধ্যাপকদের। এর ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে তৈরি হয়েছে অচলাবস্থা।

Advertisement

উপাচার্য বলেন, ‘‘কয়েক জন অধ্যাপক বাড়তি দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়ে চিঠি দিয়েছেন। আমি তাঁদের উদ্দেশে বলি, বিশ্ববিদ্যালয় সচল রাখতে সবাইকে নিয়ে চলতে হয়। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমি সব সময় আলোচনা করে নিই। সামান্য ভুল বোঝাবুঝির কারণে অধ্যাপকেরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আমি অনুরোধ করব, তাঁরা তাঁদের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসুন।’’

Advertisement

Advertisement