নন্দীগ্রামে তৃণমূল নেতা খুনে চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এল। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, নখ কাটার ধারালো নরুন চালিয়ে এফোঁড়-ওফোঁড় করে দেওয়া হয়েছে মৃত তৃণমূল কর্মী বিষ্ণুপদ মাইতির ফুসফুস। এদিকে তৃণমূল নেতার মৃত্যুর ঘটনায় সোনাচূড়া থেকে উত্তম মাইতি এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জেরায় সে অপরাধ স্বীকার করেছে, এমনটাই খবর মিলেছে পুলিশ সূত্রে।
রবিবার তমলুক কো-অপারেটিভ এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্কে ভোট ছিল। নন্দীগ্রাম ১ নম্বর ব্লকের কাঞ্চননগর হাই স্কুল ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে বোমাবাজির ঘটনা ঘটে। ৬৯টি আসনের মধ্যে ৫৬টিতেই জয়ী হয়েছে তৃণমূল। বাকি ১৩টি জিতেছে বিজেপি। তবে নন্দীগ্রাম-১ ও নন্দীগ্রাম-২ ব্লকের ৭টি করে মোট ১৪টি আসনের মধ্যে ১৩টিতেই বিজেপি জেতে। এই নন্দীগ্রাম ১ ব্লকের পরিস্থিতিই সকাল থেকে উত্তপ্ত ছিল।
রবিবার রাতেই তৃণমূল কর্মীকে খুন করার অভিযোগ ওঠে বিজেপির বিরুদ্ধে। নন্দীগ্রাম ১ নম্বর ব্লকের ৭ নম্বর জলপাই গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। অভিযোগ, বিষ্ণুপদ মণ্ডল নামে ওই তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে চড়াও হয়ে বিজেপির লোকজন। তৃণমূল কর্মীর দাদা গুরুপদ মণ্ডলকেও মারধর করা হয়।