ভারতে একসময় আয়ুর্বেদ চিকিৎসার স্বর্ণকাল হলেও বর্তমানে আমরা এই চিকিৎসা পদ্ধতিকে কার্যত ভুলতেই বসেছি। তবে দেশের মাটিতে ফের আয়ুর্বেদ চিকিৎসা নিজের উৎসর্ষে ফিরছে ধীরে ধীরে। বিগত কয়েক দশকে নতুন করে মানুষের কাছে আয়ুর্বেদ চিকিৎসাকে চিনিয়ে দিতে বিশেষ গুরত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করেছেন বাবা রামদেব ও তার সতীর্থ আচার্য বালকৃষ্ণ। গত কয়েক দশক ধরেই এদেশে আয়ুর্বেদ চর্চাকে অন্য মাত্রায় নিয়ে গিয়েছেন তাঁরা। তবে আজ শুধু ভারতেই নয়, গোটা বিশ্বজুড়ে নিজের মাটি শক্ত করেছে আয়ুর্বেদ চিকিৎসা। ২০০৬ সালে বাবা রামদেব এবং আচার্য বালকৃষ্ণের যৌথ উদ্যোগে এই চিকিৎসা পদ্ধতির ফের পথ চলা শুরু ভারতের বুকে।
বর্তমানে দেশের প্রতিটা ঘরে ঘরেই পৌঁছে গিয়েছে পতঞ্জলি। যেকোনও সাধারণ পরিবারের রান্নাঘর থেকে দৈনিক ব্যবহারিক সামগ্রীর দিকে নজর রাখলেই খোঁজ মিলবে পতঞ্জলির তৈরি পণ্যের। গ্রাহকদের মতে, এই পণ্যের এমন বিপুল চাহিদার অন্যতম কারণ একটাই। মূলত প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি হওয়ার কারণেই মানুষের মনে বিরাট জায়গা তৈরি করেছে এই প্রোডাক্টগুলি। পাশাপাশি আয়ুর্বেদিক ভেষজ গুণে সমৃদ্ধ হওয়ায় এর কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও নেই। তাই মানুষের মনে বিশেষ স্থান করে নিতে দেরি করেনি পতঞ্জলি।
Advertisement
Advertisement
Advertisement



