• facebook
  • twitter
Monday, 11 November, 2024

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে বলছেন প্রধানমন্ত্রী!

রাষ্ট্রপতির হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি নিজস্ব প্রতিনিধি- সম্প্রতি দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মুখে উঠে এসেছিল শেয়ার বাজার প্রসঙ্গ৷ প্রধানমন্ত্রীর কথায়, “আগামী ৪ জুনের পর ভারতীয় শেয়ার বাজারে বিপুল উত্থান লক্ষ্য করা যাবে”৷ পাশাপাশি, দেশের সাধারণ মানুষকে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার জন্যও বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ এবার তারই প্রতিবাদে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে স্মারকলিপি জমা দিল পশ্চিমবঙ্গ

রাষ্ট্রপতির হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি

নিজস্ব প্রতিনিধি- সম্প্রতি দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মুখে উঠে এসেছিল শেয়ার বাজার প্রসঙ্গ৷ প্রধানমন্ত্রীর কথায়, “আগামী ৪ জুনের পর ভারতীয় শেয়ার বাজারে বিপুল উত্থান লক্ষ্য করা যাবে”৷ পাশাপাশি, দেশের সাধারণ মানুষকে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার জন্যও বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ এবার তারই প্রতিবাদে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে স্মারকলিপি জমা দিল পশ্চিমবঙ্গ এডুকেশনিস্ট ফোরাম এবং দেশ বাঁচাও গণমঞ্চ৷

প্রসঙ্গত, এর আগেও প্রধানমন্ত্রীকে একাধিকবার বলতে শোনা গিয়েছে বিগত ১০ বছর অর্থাৎ মোদি সরকারের আমলে দেশের আর্থিক উন্নতির খতিয়ান৷ যদিও অর্থনীতিবিদদের মতে, দেশের অর্থনীতি গত এক দশকে তো উঠে দাঁড়াতে পারেনি বরং আগের থেকে অনেকটাই নিচে নেমেছে৷

অন্যদিকে তেলেঙ্গানার নির্বাচনী সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছিলেন দেশের কিছু ব্যবসায়িক সংস্থা কালো টাকা দিয়ে বাণিজ্য করছে৷ সাধারণত দেশে নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার পর থেকে দেশ জুডে় লাগু হয় নির্বাচনী আচরণবিধি৷ এই পরিস্থিতিতে দেশে যে কোন প্রান্তে যদি কোথাও বেআইনি বা হিসেব বহির্ভূত অর্থ বাজেয়াপ্ত হয় তাহলে তা নির্বাচন কমিশনের কাছে জমা দিতে হয়৷ সেক্ষেত্রে নরেন্দ্র মোদির বক্তব্যকে হাতিয়ার করে দেশ বাঁচাও গণমঞ্চের প্রশ্ন, ‘প্রধানমন্ত্রীর মুখে হিসেব বহির্ভূত টাকার কথা উঠে এলেও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তাঁকে তলব করে কালো টাকার হিসেব নিচ্ছে না৷’ পাশাপাশি ২০১৬ সালে কালো টাকা বন্ধ করার জন্য দেশ জুডে় নোটবন্দি করেছিল নরেন্দ্র মোদি সরকার৷ যার ফলে সমস্যায় পড়তে হয়েছিল সাধারণ মানুষকে৷ কিন্ত্ত নোট বাতিলের পরেও কীভাবে খোদ দেশের প্রধানমন্ত্রী মুখে কালো টাকার কথা উঠে আসছে সেই নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে৷