করােনা আবহে স্কুলগুলি বন্ধ। তাই মিড ডে মিলের খাবারের রসদ গুলি অর্থাৎ চাল, আলু, ছােলা চিনি, সাবান প্রভৃতি তুলে দেওয়া হয় স্কুলের তরফে। কলকাতার স্কুলগুলিতে অনলাইন (স্কুলের হােয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে) জানানাে হয় আগেথেকে।
মফস্বল স্কুল গুলিতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকরা অভিভাবকদের আগাম ফোন করে দেন খাবারের রসদ নিতে। তবে মঙ্গলকোটের কাশেমনগর বিদ্যালয়ে অভিভাবকদের বড় অংশের ক্ষোভ বিক্ষোভ একটু বেশি। ঠিকঠাক মিড ডে মিলের আহারের সামগ্রী মিলেনা বলে অভিযােগ।
Advertisement
এই স্কুলের এক ছাত্রের অভিভাক তথা স্থানীয় পত্রিকার সম্পাদক সুকান্ত ঘােষ জানিয়েছেন কবে মিড ডে মিলের খাবারের রসদ দেওয়া হয়, তা জানতে পারিনা। আবার সব অভিভাবক ঠিকঠাক আহারের সামগ্রী পাননা বলে প্রায় শুনি।
Advertisement
যদিও এই স্কুল কর্তৃপক্ষ সমস্ত অভিযােগ অস্বীকার করেছে। ব্লক প্রশাসন বিষয়টি খতিয়ে দেখছে বলে জানা গেছে। সপ্তাহে কদিন, কত পরিমাণে, সর্বমােট কত অভিভাবকদের দেওয়া হয়? তা প্রকাশের দাবি উঠেছে অভিভাবকদের বড় অংশের তরফে।
Advertisement



