রোগীর জীবনহানির আশঙ্কা রয়েছে জেনেও চিকিৎসার অনুমতি দিয়েছিলেন প্রসূতিদের পরিবারের সদস্যরা। বেড টিকিটে তাঁদের দিয়ে লিখিয়ে নেওয়া হয়েছিল মুচলেকা। মেদিনীপুর মেডিক্যালে স্যালাইন বিতর্কের আবহেই এই দাবি করলেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সৌম্যশঙ্কর ষড়ঙ্গী।
হাসপাতাল সূত্রে দাবি, মুচলেকায় লেখা ছিল, ‘সিজারের পর স্যালাইন বা ইঞ্জেকশনের জন্য প্রসূতি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। সেই কারণে রোগীর প্রস্রাব কম হচ্ছে এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হতে পারে। রোগীর জীবনহানির আশঙ্কাও রয়েছে। সব কিছু জেনেই চিকিৎসার অনুমতি দিলাম।’
Advertisement
কিন্তু বেড টিকিটে এভাবে মুচলেখা লেখানো যায় কি না সে বিষয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। সোমবার সিএমওএইচ সৌম্যশঙ্কর ষড়ঙ্গী এবিষয়ে বলেন, ‘তদন্ত চলছে, তাই আমার মন্তব্য করা ঠিক নয়। তবে আমি যতটুকু দেখেছি, সত্যিই মুচলেকা লেখানো হয়েছিল। এভাবে লেখানো যায় কি না, আমাদের জানা নেই।
Advertisement
Advertisement



