• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

‘প্রতিকূলতা অতিক্রম করে বাংলায় উন্নয়ন এনেছিলেন’, বুদ্ধের শোকবার্তায় রাহুল গান্ধী

বাংলার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করে তাঁর স্ত্রী মীরাকে চিঠি পাঠালেন কংগ্রেস নেতা তথা লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গাঁধী। চিঠিতে রাহুল লিখেছেন, ”ভারত এমন এক জন ব্যক্তিকে হারাল, যাঁর উচ্চাভিলাষী দূরদৃষ্টি পশ্চিমবঙ্গকে সুসংহত রূপ দিয়েছে।”বুদ্ধ-জায়াকে পাঠানো চিঠিতে রাহুল লিখেছেন, ”আদর্শগত গোঁড়ামির সীমা অতিক্রম করে, নানা প্রতিকূলতার মোকাবিলা করে তিনি (বুদ্ধ) বাংলার উন্নয়নে নতুন

বাংলার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করে তাঁর স্ত্রী মীরাকে চিঠি পাঠালেন কংগ্রেস নেতা তথা লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গাঁধী। চিঠিতে রাহুল লিখেছেন, ”ভারত এমন এক জন ব্যক্তিকে হারাল, যাঁর উচ্চাভিলাষী দূরদৃষ্টি পশ্চিমবঙ্গকে সুসংহত রূপ দিয়েছে।”বুদ্ধ-জায়াকে পাঠানো চিঠিতে রাহুল লিখেছেন, ”আদর্শগত গোঁড়ামির সীমা অতিক্রম করে, নানা প্রতিকূলতার মোকাবিলা করে তিনি (বুদ্ধ) বাংলার উন্নয়নে নতুন যুগের সূচনা করেছিলেন।” সেই সঙ্গেই কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতির মন্তব্য, সিপিএমের প্রতি বুদ্ধবাবুর অনবদ্য অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।

বাংলার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর মেধাগত বুৎপত্তি এবং উদার হৃদয়ের প্রসঙ্গও উল্লিখিত হয়েছে মীরাকে পাঠানো রাহুলের চিঠিতে। ২০০৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে মহাকরণে প্রত্যাবর্তনের পর বুদ্ধদেব দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বাংলার প্রতি আস্থা ফেরাতে সক্রিয় হয়েছিলেন। সে সময় বিরোধীদের একাংশের পাশাপাশি দল এবং বামফ্রন্টের অন্দরেও তাঁর ‘তৎপরতা’ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। বামেদের সহযোগী দলের নেতা রাহুল শোকবার্তায় সে দিকেই ইঙ্গিত করেছেন বলে রাজনীতির কারবারিদের একাংশ মনে করছেন।

Advertisement

 

Advertisement

Advertisement