এখনও পর্যন্ত ৪৭ হাজার মানুষকে স্থানান্তরিত করে ত্রাণশিবিরে পাঠানো গিয়েছে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ করছে রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর। এখনও হাজার হাজার মানুষ ঘরছাড়া।
রাজ্যের শহরাঞ্চলগুলিও গত ৯ দিন ধরে জলের তলায়। অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা এবং অন্যান্য মন্ত্রীরা ডিব্রুগড়ে বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে বিভিন্ন জেলা পরিদর্শন করেন। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্যগুলিতে পরিস্থিতির তত্ত্বাবধানের জন্য মন্ত্রীদের নিয়োগ করা হয়েছে। ত্রানের কাজে তৎপরতা আরও জোরদার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
Advertisement
কাজিরাঙা উদ্যানে ১৫ হাজারেরও বেশি পশু বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত। এখনও পর্যন্ত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে ৯৪টি পশুকে। তার মধ্যে ৫০টিকে নিরাপদে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ১১টি পশুর চিকিৎসা চলাকালীন মৃত্যু হয়েছে।
Advertisement
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অসমের রাস্তাঘাট, সেতু এবং একাধিক গুরুত্বপূর্ণ নির্মাণ। এদিকে আঞ্চলিক আবহাওয়া দফতর ৯ জুলাই পর্যন্ত অসমের বিভিন্ন অংশে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে।
Advertisement



