• facebook
  • twitter
Saturday, 6 December, 2025

ধৃত কনস্টেবল মনোজিৎ বাগীশ 

কলকাতা, ২২ সেপ্টেম্বর – রামপুরহাট থানার কনস্টেবল মনোজিৎ বাগীশের গ্রেফতারির ঘটনায় তোলপাড় রাজ্য। রাজ্য পুলিশের দুর্নীতি দমন শাখা সূত্রে দাবি করা হচ্ছে, ধৃত কনস্টেবল মনোজিৎ বাগীশ প্রায় ১ কোটি টাকা তুলেছিলেন। এই টাকার একটি বড় অঙ্ক ট্রান্সফার করেছিলেন নিজের এক বান্ধবীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে।  দুর্নীতি দমন শাখা সূত্রে  প্রায় ২১ লাখ টাকা ওই বান্ধবীর অ্যা কাউন্টে ট্রান্সফার করেছিলেন ধৃত পুলিশ

প্রতীকী চিত্র

কলকাতা, ২২ সেপ্টেম্বর – রামপুরহাট থানার কনস্টেবল মনোজিৎ বাগীশের গ্রেফতারির ঘটনায় তোলপাড় রাজ্য। রাজ্য পুলিশের দুর্নীতি দমন শাখা সূত্রে দাবি করা হচ্ছে, ধৃত কনস্টেবল মনোজিৎ বাগীশ প্রায় ১ কোটি টাকা তুলেছিলেন। এই টাকার একটি বড় অঙ্ক ট্রান্সফার করেছিলেন নিজের এক বান্ধবীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে।  দুর্নীতি দমন শাখা সূত্রে  প্রায় ২১ লাখ টাকা ওই বান্ধবীর অ্যা কাউন্টে ট্রান্সফার করেছিলেন ধৃত পুলিশ কনস্টেবল। এর পাশাপাশি ১১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা দিয়ে একটি গাড়িও কিনেছিলেন ধৃত মনোজিৎ, যেটি তিনি নিজের ওই বান্ধবীকে উপহার দিয়েছিলেন বলে সূত্রের খবর। বান্ধবীকে উপহার দেওয়া ওই গাড়ির রেজিস্ট্রেশনেও ভুল ঠিকানা  দেওয়া হয়েছিল। যদিও কনস্টেবলের ওই বান্ধবীর খোঁজ এখনও পাওয়া যায়নি। বান্ধবীর খোঁজ পাওয়া গেলে, দু’জনকে মুখোমুখি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাইছেন দুর্নীতি দমন শাখার তদন্তকারী অফিসাররা।

ধৃত ওই পুলিশ কনস্টেবলের ৭৩ লাখ টাকার একটি ফিক্সড ডিপোজিটেরও সন্ধান পাওয়া যায়। আদালতের নির্দেশে রামপুরহাট থানার ওই কনস্টেবল আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দুর্নীত দমন শাখার হেফাজতে থাকবেন। সেক্ষেত্রে ধৃত মনোজিতের এই বিপুল সম্পত্তি কীভাবে হল, তা জানার চেষ্টা করবেন রাজ্যের দুর্নীতি দমন শাখার তদন্তকারী অফিসাররা। বিশেষ করে একজন কনস্টেবল হিসেবে ওই ব্যক্তির চার বছরে বেতন বাবদ আয় হওয়ার কথা প্রায় ১১ লাখ টাকা। সেক্ষেত্রে কীভাবে তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ওই চার বছরে ১ কোটি টাকার উপরে পৌঁছে গেল, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারী অফিসাররা।

Advertisement

Advertisement