যদিও সেপ্টেম্বরের শেষ পর্যন্ত সজাগ থাকার কথা বলছেন চিকিৎসকেরা। কারণ, গত বছরও প্রথম দিকে নিরীহ বলে পরিচিত ‘ডেন-৩’-র আধিপত্য ছিল। কিন্তু পরের দিকে ‘ডেন-২’-র প্রকোপ বাড়তে শুরু করে। জুলাই-অগস্ট, পরপর দু’মাস নাইসেড দেখেছে, ‘ডেন-৩’ প্রজাতির আধিপত্য বেশি। জুলাইয়ে মোট সংগৃহীত নমুনার ৬৩ শতাংশ ছিল ‘ডেন-৩’। অগস্টে তা হয়েছে ৭২ শতাংশ। আর ‘ডেন-২’ মিলেছে ১৮ শতাংশ। জুলাইয়ে ওই স্ট্রেন ছিল ১৭ শতাংশ। নাইসেডের তরফে ওই রিপোর্ট স্বাস্থ্য ভবনেও জমা পড়েছে।
চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, ডেঙ্গির চারটি প্রজাতির মধ্যে তুলনায় নিরীহ বলে পরিচিত ‘ডেন-১’ এবং ‘ডেন-৩’। আর আক্রমণাত্মক বলে পরিচিত ‘ডেন-২’ এবং ‘ডেন-৪’। এই দু’টি স্ট্রেনে আক্রান্ত হলে রোগীর অবস্থা দ্রুত সঙ্কটজনক হতে পারে, মৃত্যুও হয়। গত সেপ্টেম্বরে ‘ডেন-৩’ ও ‘ডেন-২’ প্রায় সমান ভাবে ছড়িয়েছিল।
Advertisement
সূত্রের খবর, রাজ্যে ১৩ হাজারের বেশি আক্রান্ত, মৃত্যু হয়েছে প্রায় ১৮ জনের। হাসপাতালে রোজই কিছু রোগী ভর্তি হচ্ছেন। অগস্টে সেই সংখ্যা আরও বেড়েছে। কিন্তু তাতে সঙ্কটজনক রোগীর হার অনেক কম।
Advertisement
Advertisement



