আরবিআইয়ের নিয়ম অনুসারে গ্রাহককে ব্যাংকের সঙ্গে একটি লকার এগ্রিমেন্টে স্বাক্ষর করতে হবে। ইতিমধ্যে এসবিআই, পিএনবি-র মতো ব্যাংকে নয়া এগ্রিমেন্টের নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। গ্রাহক ও ব্যাংকের মধ্যে এই চুক্তি শেষ করতে হবে আগামী ৩১ জানুয়ারির মধ্যে। আরবিআইয়ের নির্দেশ, যে সমস্ত ব্যাংক নতুন নিয়মের অধীনে তাদের গ্রাহকদের অবগত করানোর জন্য লকার চুক্তির কথা প্রচার করতে হবে। উল্লেখ্য, আগের মতোই সুপ্রিম কোর্ট অনুমোদিত ব্যাংক লকার চুক্তি কার্যকর থাকবে।
আরবিআইয়ের নয়া নির্দেশ, গ্রাহক ও ব্যাংকের নিরাপত্তার স্বার্থে স্ট্রংরুমের প্রবেশ ও বাহির পথে সিসিটিভি বসাতে হবে। কম করে ১৮০ দিনের সিসিটিভি ফুটেজ ব্যাংকে গচ্ছিত থাকতে। গ্রাহক যদি চুরি বা লকার সংক্রান্ত অন্য কোনও অভিযোগ তোলেন, তবে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হবে। নয়া নির্দেশ, ভল্টে সংরক্ষিত মূল্যবান জিনিস লুটপাট হলে বা আগুন ক্ষতি হলে বা ভবনটি ধসের ভেঙে ক্ষতি হলে আমানতকারীরা ব্যাংক চার্জের ১০০ গুণ পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ পাবেন। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা ‘আক্টস অফ গড’ থেকে উদ্ভূত লকারের ক্ষতি বা সামগ্রীর ক্ষতির জন্য ব্যাংক দায়ী না।
Advertisement
Advertisement
Advertisement



