কী কারণে হাসপাতালে যেতে হয়েছিল কবিকে? বুকুনের কথায়, বেশ কিছু দিন ধরে জয় গোস্বামীর প্রস্রাব হচ্ছিল না। প্রথমে বিষয়টি ততটা গুরুত্ব না দিলেও পরে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হয়। গৃহচিকিৎসক শঙ্করপ্রসাদ ভট্টাচার্যের তত্ত্বাবধানে তাঁর চিকিৎসা চলছিল। কিন্তু অবস্থার উল্লেখযোগ্য উন্নতি না হওয়ায় চিকিৎসকের পরামর্শেই তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
Advertisement
হাসপাতালে ভর্তি করার পর প্রথমে তাঁকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। সেই সময় চিকিৎসকরা জানান, সমস্যার সমাধানে অস্ত্রোপচার করতে হবে। কবির পরিবারকে তাঁরা এ-ও জানান, প্রয়োজনে একাধিক ছোট অস্ত্রোপচার করতে হতে পারে। পাশাপাশি আশ্বস্ত করেন, বয়সজনিত কারণে অনেক পুরুষেরই এমন প্রস্রাব আটকে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়, তাই আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী শেষ পর্যন্ত তিনটি ছোট অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়।
Advertisement
কবির পরবর্তী চিকিৎসা সম্পর্কে কী মত চিকিৎসকদের? বুকুন জানান, ‘চিকিৎসকরা প্রয়োজনীয় ওষুধ দিয়েছেন। স্বাভাবিকভাবেই জয় এখন একটু দুর্বল। এরই মধ্যে কিছু কবিতা লিখেছেন তিনি। অস্ত্রোপচারের আগের দিন পর্যন্তও লিখতেন। চিকিৎসকেরা বলেছেন, খুব দ্রুতই তিনি আবার আগের মতো সুস্থ হয়ে উঠবেন। উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ নেই।’
Advertisement



