আবার ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের পাশে রক্ষাকর্তা হিসাবে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী। তার চেষ্টায় ও হস্তক্ষেপে ক্লাবের ইনভেস্টর হিসাবে যে সমস্যা তৈরি হয়েছিল তা মিটে গেল।