বাদল অধিবেশন শেষ হলেই কি রদবদল হতে চলেছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায়? এই চর্চাই শুরু হয়েছে দিল্লির রাজনৈতিক মহলে। বিভিন্ন সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের কাছে নির্দেশ গিয়েছে জমে থাকা ফাইলের কাজ যেন তাঁরা দ্রুত শেষ করে ফেলেন। সেই সঙ্গে যে সব প্রকল্পের কাজ সময় পেরিয়ে গেলেও শেষ হয়নি তা যেন শীঘ্রই শেষ করে নির্দিষ্ট দপ্তর। রদবদলের সময় মাথায় রাখা হতে পারে বিহার নির্বাচন এবং সেক্ষেত্রে মন্ত্রী সভায় শরিকদের ঠাঁই মিলতে পারে বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিজেপি সূত্রে খবর, একাধিক দপ্তর সরকারের আশা পূরণে ব্যর্থ। এর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে রেল মন্ত্রক। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রী মোদীর পছন্দের পাত্র হলেও রেল ও তথ্য-সম্প্রচার দপ্তরের মন্ত্রীর কাজ সামলাতে পারছেন না অশ্বিনী বৈষ্ণব। পাশাপাশি, জেডিএসের মন্ত্রী কুমারস্বামীকেও ইস্পাত দপ্তর থেকে সরানো হতে পারে বলে খবর। যাঁদের হাতে একাধিক দপ্তর রয়েছে, তাঁদের দায়িত্ব কামানোর কথাও ভাবছে মোদী সরকার।
Advertisement
রবিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে প্রথমে বৈঠক করেন দ্রৌপদী মুর্মু। এরপর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গেও বৈঠক করেন রাষ্ট্রপতি। প্রধানমন্ত্রী বিদেশ সফর থেকে ফেরার পর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রোটোকলের মধ্যেই পড়ে। তবে একই দিনে শাহর সঙ্গে রাষ্ট্রপতির বৈঠক ঘিরেও নানা জল্পনা তৈরি হয়েছে। অনেকে মনে করছে, এই সাক্ষাতের সঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায় রদবদলের যোগ আছে।
Advertisement
Advertisement



