• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

চিনকে চাপে ফেলল ভারত, নৌ‍বাহিনীর হাতে দ্বিতীয় পরমাণু অস্ত্র‍বাহী সা‍বমেরিন আইএনএস অরিঘাত

শত্রুকে লক্ষ্য করে পরমাণু অস্ত্র ছুড়তে সক্ষম আইএনএস অরিঘাত। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন এই সা‍বমেরিন নৌ‍বাহিনীর তালিকায় সংযুক্ত হল। নৌ‍বাহিনীর দক্ষতা ও আধুনিকতার ক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে চিন। এ‍বার চিনকে টেক্কা দেওয়ার মতো অস্ত্র‍বহনকারী দ্‍বিতীয় সা‍বমেরিনের অধিকারী হল ভারতও। বৃহস্পতিবার বিশাখাপত্তনমের জলে ভাসল আইএনএস 'অরিঘাত' । এই খ‍বরে রীতিমতো চাপে পড়ল চিন।

শত্রুকে লক্ষ্য করে পরমাণু অস্ত্র ছুড়তে সক্ষম আইএনএস অরিঘাত। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন এই সা‍বমেরিন নৌ‍বাহিনীর তালিকায় সংযুক্ত হল। নৌ‍বাহিনীর দক্ষতা ও আধুনিকতার ক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে চিন। এ‍বার চিনকে টেক্কা দেওয়ার মতো অস্ত্র‍বহনকারী দ্‍বিতীয় সা‍বমেরিনের অধিকারী হল ভারতও। বৃহস্পতিবার বিশাখাপত্তনমের জলে ভাসল আইএনএস ‘অরিঘাত’ । এই খ‍বরে রীতিমতো চাপে পড়ল চিন।
 
এর আগে ২০১৬ সালে পরমাণু শক্তিধর সা‍বমেরিন অরিহন্ত পেয়েছিল ভারতীয় নৌসেনা। এরপর নৌবাহিনীতে আইএনএস অরিঘাত সা‍বমেরিনের অন্তর্ভুক্তি নৌযুদ্ধে ভারতকে অনেকটাই সমৃদ্ধ করল। সা‍বমেরিন অরিহন্ত–এর দ্বিতীয় সংস্করণ হল অরিঘাত। ভারতেই তৈরি এই সাবমেরিনটির দৈর্ঘ্য হল ১১২ মিটার এবং ওজন ৬ হাজার টন। এই সা‍বমেরিন থেকে দুই ধরণের পরমাণু অস্ত্র ছোড়া সম্ভ‍ব হবে। এই সা‍বমেরিনটিতে রয়েছে ৮৩ মেগাওয়াটের লাইট-ওয়াটার রিঅ্যাক্টর , যার ফলে দীর্ঘ সময় জলের নীচে থাকতে পার‍বে এই সাবমেরিন। 
 
উল্লেখ্য, সমুদ্রের উপরে অরিঘাতের সর্বোচ্চ গতি হল ঘণ্টায় ২২ থেকে ২৮ কিমি। জলের নিচে এর গতি থাক‍বে ঘণ্টায় ৪৪ কিমি। এতে চারটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার জায়গা রয়েছে। যেখান থেকে চারটি কে-৪ সাবমেরিন লঞ্চড ব্যালেস্টিক মিসাইল এবং ১২টি কে-১৫ গোত্রের এসএলবিএম ছোড়া যেতে পারে।কে-৪ পরমাণু অস্ত্র অতিক্রম করতে পারে সাড়ে ৩ হাজার কিমির বেশি দূরত্ব। অন্যদিকে কে-১৫র অতিক্রম ক্ষমতা প্রায় ৭৫০ কিমি। এছাড়াও এই সাবমেরিন থেকে টর্পেডো ছোড়ার প্রযুক্তিও রয়েছে।

Advertisement

Advertisement