এই ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত চিকিৎসক এবং হাসপাতালের ঊর্ধ্বতন কর্তারা পলাতক। অভিযোগ পেয়ে তৎপর হয়েছে আহমেদাবাদ জেলা প্রশাসন। খবর পেয়ে হাসপাতালে পৌঁছন স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান ভাবিন সোলাঙ্কি, স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান দেবাং দানি এবং প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী নিতিন প্যাটেল । তবে হাসপাতালে কোনও চিকিৎসকই ছিলেন না। চেয়ারম্যান, ডিরেক্টর থেকে শুরু করে চিকিৎসক কারও দেখা মেলেনি। হাসপাতালের আইসিইউতে শুধুমাত্র একজন চিকিৎসক উপস্থিত ছিলেন। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযুক্ত চিকিৎসক এবং হাসপাতালের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন মৃত রোগীর পরিবারের লোকজন।