• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

নীরব কান্ডে ইডির রাজ্যজুড়ে তল্লাশি

বিধাননগর- দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ব্যাকন জালিয়াতিতে এবার তিলোত্তমা কলকাতাও জড়িয়ে পড়ল। প্রসঙ্গত হীরে ব্যবসায়ী নীরব মোদির একটি রষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্ক থেকে বিপুল পরিমাণে টাকা ঋণ নিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পর দেশ আন্দোলিত। এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট ও সিবিআই গত কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালাচ্ছে। রবিবার সকালে ইডির তদন্তকারীরা সল্টলেকসহ কলকাতার পাঁচ জায়গা এবং দূর্গাপুরে অভিযান

ঋণ শোধে ‘বাধা’ দিয়েছে কর্তৃপক্ষই! পিএনবিকেই প্রতারক নীরব মোদির ‘ধমক’

বিধাননগর- দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ব্যাকন জালিয়াতিতে এবার তিলোত্তমা কলকাতাও জড়িয়ে পড়ল। প্রসঙ্গত হীরে ব্যবসায়ী নীরব মোদির একটি রষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্ক থেকে বিপুল পরিমাণে টাকা ঋণ নিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পর দেশ আন্দোলিত।

এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট ও সিবিআই গত কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালাচ্ছে। রবিবার সকালে ইডির তদন্তকারীরা সল্টলেকসহ কলকাতার পাঁচ জায়গা এবং দূর্গাপুরে অভিযান চালান।

Advertisement

উল্লেখ্য, এদিন ইডির দুটি দল শহরের শপিং মলে তল্লাশি চালায়। নীরব মোদির নক্ষত্র ও গীতাঞ্জলি শো-রুমে হানা দেও সিবিআই। দুদিন আগেই ওই শপিং মলে তালা দেওয়া হয়েছিল নীরব মোদির সংস্থায়।

Advertisement

ইডি সূত্রে খবর, নক্ষত্র নামের ওই শোরুম থেকে বেশ কিছু নথি সংগ্রহ করা হয়। তাছাড়া শোরুমে কত টাকার গয়না ছিল তাও হিসাব করেন তদন্তকারীরা।

বাইপাসের ধারে দক্ষিণ কলকাতার আরও কয়েকটি শো-রুমেও চালানো হয় তল্লাশি এবং বাজেয়াপ্ত করা হয় নথি। কলকাতা ছাড়াও দল্লি ও মুম্বইয়ের শো-রুল গুলিতেও চলবে তল্লাশি।

রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্কের শীর্ষ কর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে সিবিআই। প্রসঙ্গত, নীরব মোদির দেশ চেড়ে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় সোশ্যাল সাইটে সরব হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

সারা দেশের সঙ্গে তল্লাশি চলছে দূর্গাপুরের একটি মলেও। শহরের প্রাণকেন্দ্র সুহট্ট মলে গীতাঞ্জলি জুয়েলার্সের শো-রুমে তল্লাশি চালাল সিবিআই ও ইডি। শুক্রবার রাতে ইডির পক্ষ থেকে সিল করে দেওয়া হয় শো-রুমটি।

শনিবার সকালে কাজে যোজ দিতে গিয়ে কর্মচারীরা দেখেন শো-রুমের দরজায় নোটিশ। তারা বাইরে অপেক্ষা করতে থাকেন। সকাল সাড়ে এগারোটা নাগাদ সিটি সেন্টার ফাঁড়ির পুলিশের সঙ্গে ইডির তদন্তকারীরা শো-রুমে যান।

দরজার সিল খুলে শো-রুমের ভেতরে ঢুকে সারাদিন কাগজপত্র খতিয়ে দেখেন ও কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। সূত্রের খবত তারা বেশ কিছু নথি বাজেয়াপ্ত করেছে।

উল্লেখ্য, পাঞ্জাব ন্যাশানাল ব্যাঙ্ক থেকে সাড়ে এগারো হাজার কোটি টাকা তছরুপের বিষয়টি প্রকাশ্যে ঊঠে আসার সাথে সাথে উঠে এসেছে নীরম মোদি ও মেহুল চোকসির নাম।

Advertisement