• facebook
  • twitter
Tuesday, 14 January, 2025

কুনোর উদ্যানে গামিনীর ভরা সংসার

কুনো, ১০ মার্চ:  কুনোর জাতীয় উদ্যানে বড় সুখবর। গামিনীর এখন ভরা সংসার। এল নতুন ৫ অতিথি। দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আসা পাঁচ বছরের গামিনী মধ্যপ্রদেশের কুনোয় পাঁচটি শাবকের জন্ম দিয়েছে। রবিবার এক্স হ্যান্ডেলে এই আনন্দ সংবাদ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব। ফলে গামিনীর পাঁচ সন্তানকে নিয়ে ভারতে এখন চিতার সংখ্যা দাঁড়াল ২৬টি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভূপেন্দ্র সিং

কুনো, ১০ মার্চ:  কুনোর জাতীয় উদ্যানে বড় সুখবর। গামিনীর এখন ভরা সংসার। এল নতুন ৫ অতিথি। দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আসা পাঁচ বছরের গামিনী মধ্যপ্রদেশের কুনোয় পাঁচটি শাবকের জন্ম দিয়েছে। রবিবার এক্স হ্যান্ডেলে এই আনন্দ সংবাদ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব। ফলে গামিনীর পাঁচ সন্তানকে নিয়ে ভারতে এখন চিতার সংখ্যা দাঁড়াল ২৬টি।

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভূপেন্দ্র সিং এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘হাই ফাইভ, কুনো! দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আনা পাঁচ বছরের গামিনী জন্ম দিয়েছে পাঁচ শাবকের। এনিয়ে ভারতে জন্ম নেওয়া চিতার শাবকের সংখ্য়া বেড়ে হল ১৩।’

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর, প্রধানমন্ত্রী মোদীর জন্মদিনে নামিবিয়া থেকে আটটি চিতা আনা হয়।  যেগুলিকে কুনোর এনক্লোজারে ছাড়েন প্রধানমন্ত্রী।  এরপর ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আরও ১২টি চিতা আনা হয়।  সেগুলি কুনোর জাতীয় উদ্যানে ছেড়ে দেওয়া হয়।  বর্তমানে কুনো ন্যাশনাল পার্কে চিতার সংখ্যা ২৬। ২৬টি চিতার মধ্যে ১৩টি শাবক ও ১৩টি প্রাপ্তবয়স্ক চিতা।  জানুয়ারি মাসে মধ্যপ্রদেশের কুনো জাতীয় উদ্যানে জন্ম নিল তিনটি চিতা শাবক। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি ওই তিন চিতা শাবকের ছবিও শেয়ার করেন পরিবেশ মন্ত্রী। নামিবিয়ান চিতা জ্বালা তিনটি শাবকের জন্ম দেয়। ২০২২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উদ্যোগে নামিবিয়া থেকে প্রথম দফায় ভারতে আনা হয়েছিল আটটি চিতা। প্রথম দফাতেই ভারতে এসেছিল স্ত্রী চিতা ‘জ্বালা’। ২০২৩ সালের মার্চ মাসে কুনো জাতীয় উদ্যানে চারটি শাবকের জন্ম দিয়েছিল ‘জ্বালা’। তার মধ্যে তিনটি শাবকের মৃত্যু হয়েছিল। প্রায় এক বছরের ব্যবধানে আরও তিনটি শাবকের জন্ম দেয় সে।

এবিষয়ে কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে বনদপ্তরের আধিকারিক, পশু চিকিৎসক এবং অন্যান্য কর্মীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘বনকর্মীদের পরিশ্রমের ফলে এখানকার পরিবেশ চিতাদের বসবাস ও প্রজননের উপযুক্ত হয়ে উঠেছে।’