• facebook
  • twitter
Tuesday, 16 December, 2025

বিয়ের শোভাযাত্রায় হাই ভোল্টেজ তারের সংস্পর্শে মৃত্যু ৩ জনের

লখনউ, ৩ ফেব্রুয়ারি – রাস্তায় বিয়ের শোভাযাত্রায় হাই ভোল্টেজ তারের সংস্পর্শে এসে মৃত্যু হল ৩ জনের। শোভাযাত্রায়  আলোকসজ্জা এবং ডিজে বক্স ব্যবহার করা হয়েছিল। গানের তালে নাচছিলেন বরযাত্রীরা। সেই সময় ডিজে বক্স তারের সংস্পর্শে এসে বরযাত্রীদের মধ্যে ৩ জন ঝলসে যান। ৩ জনেরই মৃত্যু হয়। আহত হন বেশ কয়েকজন । ঘটনাটি ঘটে উত্তরপ্রদেশের কৌশাম্বীতে।    পুলিশ জানিয়েছে, কৌশাম্বী থানা

লখনউ, ৩ ফেব্রুয়ারি – রাস্তায় বিয়ের শোভাযাত্রায় হাই ভোল্টেজ তারের সংস্পর্শে এসে মৃত্যু হল ৩ জনের। শোভাযাত্রায়  আলোকসজ্জা এবং ডিজে বক্স ব্যবহার করা হয়েছিল। গানের তালে নাচছিলেন বরযাত্রীরা। সেই সময় ডিজে বক্স তারের সংস্পর্শে এসে বরযাত্রীদের মধ্যে ৩ জন ঝলসে যান। ৩ জনেরই মৃত্যু হয়। আহত হন বেশ কয়েকজন । ঘটনাটি ঘটে উত্তরপ্রদেশের কৌশাম্বীতে।  

 পুলিশ জানিয়েছে, কৌশাম্বী থানা এলাকার দুলহানিয়াপুর গ্রামের সম্মারিলাল প্রজাপতির পুত্র পিন্টু প্রজাপতির বিয়ে ছিল শনিবার। একই ওয়ার্ডের দুই পাড়ায় বাড়ি পাত্র ও পাত্রীর। দুই পক্ষের বাড়ির দূরত্ব ৪০০ মিটার। ফলে পাত্রের বাড়ি থেকে শোভাযাত্রা নিয়ে পাত্রীর বাড়িতে যাওয়া হয়েছিল। বিয়ের অনুষ্ঠান এবং খাওয়াদাওয়ার পর আবার শোভাযাত্রা করে বরযাত্রী বাড়ি ফেরার সময়ে দুর্ঘটনা ঘটে। কনের বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে যেতেই রাস্তার উপরে ১১ হাজার ভোল্টের একটি তারের সংস্পর্শে আসে ডিজে বক্স। সেই সময় তারটির সংস্পর্শে আসতেই ঝলসে যান বরপক্ষের ৩ জন। এই ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।  ১১ হাজার ভোল্টের সংস্পর্শে আসার ফলে বিয়ের শোভাযাত্রাতেই ঝলসে মৃত্যু হয় ৩ জনের। 

Advertisement

পুলিশ জানিয়েছে, বৃষ্টি হচ্ছিল বলে সাউন্ডবক্স যাতে না ভিজে যায় সেজন্য ছাতা লাগানো হয়েছিল। যে গাড়িতে সাউন্ডবক্স নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, সেই গাড়িতে ছিলেন সতীশ কুমার নামে এক যুবক। এ ছাড়াও রবি কুমার এবং পিতা রামভবন নামে দুই ভাইও ওই গাড়িতে সাউন্ডবক্সের পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলেন। সেই ছাতা হাই ভোল্টের তারের সংস্পর্শে আসতেই সতীশ, পিতা এবং রবি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঝলসে যান। ূ তাঁদের মৃত্যু হয়।
 
এই ঘটনার পর বিদ্যুৎ দফতরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয়রা। তাঁদের অভিযোগ, বসতি এলাকার মধ্যে হাই ভোল্টের তার যাওয়া নিয়মবিরুদ্ধ।  দুর্ঘটনার সম্ভাবনা ছিলই। শুধু তাই-ই নয়, বেশ কিছু দিন ধরেই তার নিচের দিকে নেমে এসে ঝুলছিল। বার বার বিদ্যুৎ দফতরকে এ বিষয়ে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি বলেও দাবি স্থানীয়দের।

Advertisement

Advertisement