• facebook
  • twitter
Friday, 5 December, 2025

কুন্তল ঘোষের অভিযোগ পত্রের ভিত্তিতে নিম্ন আদালত ও পুলিশ কোনও পদক্ষেপ করতে পারবে না,  নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের  

কলকাতা , ১২ এপ্রিল – কুন্তল ঘোষের অভিযোগ পত্রের ভিত্তিতে নিম্ন আদালত ও পুলিশ কোনও পদক্ষেপ করতে পারবে না। নিম্ন আদালতে জমা দেওয়া কুন্তল ঘোষের অভিযোগপত্র বুধবারের মধ্যেই হাইকোর্টে পেশ করার জন্য দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলা বিচারককে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। এছাড়া, হেস্টিংস থানার অভিযোগ পত্রও আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে।   বুধবার একটি অন্তর্বর্তিকালীন নির্দেশে  জানালেন

কলকাতা , ১২ এপ্রিল – কুন্তল ঘোষের অভিযোগ পত্রের ভিত্তিতে নিম্ন আদালত ও পুলিশ কোনও পদক্ষেপ করতে পারবে না। নিম্ন আদালতে জমা দেওয়া কুন্তল ঘোষের অভিযোগপত্র বুধবারের মধ্যেই হাইকোর্টে পেশ করার জন্য দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলা বিচারককে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। এছাড়া, হেস্টিংস থানার অভিযোগ পত্রও আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে।   বুধবার একটি অন্তর্বর্তিকালীন নির্দেশে  জানালেন কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
কেন্দ্রীয় সংস্থার ওপর চাপ বাড়াতে হেস্টিংস থানায় অভিযোগ দায়ের করেন নিয়োগ দুর্নীতিতে অন্যতম অভিযুক্ত কুন্তল ঘোষ। কিন্তু সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ কোনও পদক্ষেপ করতে পারবে না বলে অন্তর্বর্তী নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। প্রেসিডেন্সি জেলের সুপারের মাধ্যমে হেস্টিংস থানায় অভিযোগ দায়ের করেন কুন্তল। এরপরই অভিযোগ খতিয়ে দেখার আর্জি জানিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করে কেন্দ্রীয় সংস্থা। শুধু থানায় নয়, আলিপুর আদালতের বিচারককেও চিঠি লিখে একই অভিযোগ জানিয়েছিলেন প্রাক্তন তৃণমূল যুবনেতা।
একই সঙ্গে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, বুধবারের মধ্যেই  দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলা বিচারককে কুন্তলের অভিযোগপত্র হাই কোর্টে পেশ করতে হবে। তা ছাড়া প্রেসেডেন্সি জেল সুপারের মাধ্যমে হেস্টিংস থানায় যে কুন্তলের যে অভিযোগপত্র গিয়েছে সেটা আদালতে পেশ করতে হবে খোদ কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে। বুধবার দুপুর ৩টের মধ্যে তা পেশ করার নির্দেশ দিল হাই কোর্ট।

ইডির দাবি, প্রেসিডেন্সি জেলের সুপারের মাধ্যমে হেস্টিংস থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা। ‘এটা মারাত্মক প্রবণতা’ বলে মন্তব্য করেছেন বিচারপতি। তিনি বলেন, তদন্তকারী আধিকারিকদের হুমকি দেওয়া এবং তদন্তের গতি স্তব্ধ করার জন্য এসব করা হচ্ছে। ন্যয় বিচারের স্বার্থে এসব বন্ধ করতে হবে।

Advertisement

Advertisement